তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
রাজ্যে এলেন সিটুর সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক তপন সেন। তিনি বিভিন্ন জায়গায় সরকারি জমিতে উচ্ছেদকৃত সিটুর কার্যালয়গুলি ঘুরে দেখেন। সঙ্গে ছিলেন সিটুর রাজ্য সম্পাদক সাংসদ শংকর প্রসাদ দত্ত। আগরতলার পুরনো মোটরস্ট্যান্ড সহ বিভিন্ন জায়গায় উচ্ছেদস্থল পরিদর্শন করেন তারা। পশ্চিমবঙ্গ থেকে আগত শ্রী সেন রাজ্য সরকারের প্রতি তীব্র উষ্মা ও ক্ষোভ ব্যক্ত করে বলেন, মোটরস্ট্যান্ডে মোটর শ্রমিকদের অফিস থাকবে না তো কোথায় থাকবে? শ্রমিকদের গণতান্ত্রিক অধিকারের উপর হামলা বলে অভিযোগ করেন তিনি।
যারা ত্রিপুরায় এই সরকারকে এনেছেন তারা নিশ্চয়ই এই অভিজ্ঞতা থেকে শিখবেন বলে অভিমত ব্যক্ত করেন তিনি। বলেন, সময় এলে মানুষই এর জবাব দেবে।
প্রসঙ্গত, নয়া রাজ্য সরকার ক্ষমতায় আসার পর সরকারি জায়গায় গড়ে উঠা দলীয় কার্যালয় ও শ্রমিক সংগঠনগুলির কার্যালয় উচ্ছেদ অভিযানে নামে। রাজধানী আগরতলায় এইন উচ্ছেদ অভিযান শেষ হলেও বিভিন্ন মহকুমাগুলিতে এধরনের অভিযান এখনও চলছে। গত ৭ই মে থেকে এই উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়েছিলো। তাতে শাসক ও বিরোধী উভয় রাজনৈতিক দলেরই কার্যালয় ভাঙা পড়ে। তবে সিপিএমের কার্যালয়ই বেশী ছিলো বলে এবারের বিধানসভায় বাজেট অধিবেশনে তথ্য দেওয়া হয়। দ্বিতীয় ও তৃতীয়স্থানে রয়েছে যথাক্রমে বিজেপি ও কংগ্রেস।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১লা জুলাই ২০১৮ইং
রাজ্যে এলেন সিটুর সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক তপন সেন। তিনি বিভিন্ন জায়গায় সরকারি জমিতে উচ্ছেদকৃত সিটুর কার্যালয়গুলি ঘুরে দেখেন। সঙ্গে ছিলেন সিটুর রাজ্য সম্পাদক সাংসদ শংকর প্রসাদ দত্ত। আগরতলার পুরনো মোটরস্ট্যান্ড সহ বিভিন্ন জায়গায় উচ্ছেদস্থল পরিদর্শন করেন তারা। পশ্চিমবঙ্গ থেকে আগত শ্রী সেন রাজ্য সরকারের প্রতি তীব্র উষ্মা ও ক্ষোভ ব্যক্ত করে বলেন, মোটরস্ট্যান্ডে মোটর শ্রমিকদের অফিস থাকবে না তো কোথায় থাকবে? শ্রমিকদের গণতান্ত্রিক অধিকারের উপর হামলা বলে অভিযোগ করেন তিনি।
যারা ত্রিপুরায় এই সরকারকে এনেছেন তারা নিশ্চয়ই এই অভিজ্ঞতা থেকে শিখবেন বলে অভিমত ব্যক্ত করেন তিনি। বলেন, সময় এলে মানুষই এর জবাব দেবে।
প্রসঙ্গত, নয়া রাজ্য সরকার ক্ষমতায় আসার পর সরকারি জায়গায় গড়ে উঠা দলীয় কার্যালয় ও শ্রমিক সংগঠনগুলির কার্যালয় উচ্ছেদ অভিযানে নামে। রাজধানী আগরতলায় এইন উচ্ছেদ অভিযান শেষ হলেও বিভিন্ন মহকুমাগুলিতে এধরনের অভিযান এখনও চলছে। গত ৭ই মে থেকে এই উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়েছিলো। তাতে শাসক ও বিরোধী উভয় রাজনৈতিক দলেরই কার্যালয় ভাঙা পড়ে। তবে সিপিএমের কার্যালয়ই বেশী ছিলো বলে এবারের বিধানসভায় বাজেট অধিবেশনে তথ্য দেওয়া হয়। দ্বিতীয় ও তৃতীয়স্থানে রয়েছে যথাক্রমে বিজেপি ও কংগ্রেস।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১লা জুলাই ২০১৮ইং