আগরতলা ডেস্কঃ
আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি জাতীয় কৃমিনাশক দিবস। সারা দেশের সঙ্গে রাজ্যেও এই দিনটিতে বিনামূল্যে কৃমির ঔষধ খাওয়ানো হবে। ১ থেকে ১৯ বছর বয়স পর্যন্ত ছেলেমেয়েদের দেওয়া হবে এই ঔষধ। ২০১৫ সাল থেকে সারা দেশে এই দিনটি পালন করা হচ্ছে। ঐদিন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়ানো হবে। মঙ্গলবার ( ৫ ফেব্রুয়ারি ) এবিষয়ে পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা শাসকের কার্যালয়ে জেলা প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হয়।
এই জেলায় ২ লক্ষ ৮০ হাজার ৪৮৮ জন ছেলেমেয়ে রয়েছে। যাদের কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়। অনথিভুক্ত ও বিদ্যালয় বহির্ভূত ছেলেমেয়েদের অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলিতে এই কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়ানো হবে। অ্যালবেন্ডাজল নামক ঔষধটি দেওয়া হবে। স্কুল কিংবা অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রেই শিশুদের এই ঔষধ খাওয়ানো হবে। ঔষধটি অভিভাবকদের বাড়িতে নিয়ে যেতে দেওয়া হবে না।
কৃমি সংক্রমনের কারণে যে সমস্ত রোগব্যাধি দেখা দিতে পারে তার মধ্যে রয়েছে রক্তাল্পতা, পুষ্টির অভাব, ক্ষুধাহীনতা, দুর্বলতা ও উদ্বেগ, পেট ব্যথা, বমি বমি ভাব, ওজন হ্রাস, পাতলা পায়খানা ইত্যাদি। যে সমস্ত শিশু কিশোরদের জাতীয় কৃমিনাশক দিবসে কোনও কারণে ঔষধ খাওয়ানো সম্ভব না হলে তাদের ' মপ-আপ ' দিবসে ১৪ ফেব্রুয়ারি ঔষধ খাওয়ানোর পরিকল্পনা নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান দপ্তর।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
৫ই ফেব্রুয়ারি ২০১৯ইং
আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি জাতীয় কৃমিনাশক দিবস। সারা দেশের সঙ্গে রাজ্যেও এই দিনটিতে বিনামূল্যে কৃমির ঔষধ খাওয়ানো হবে। ১ থেকে ১৯ বছর বয়স পর্যন্ত ছেলেমেয়েদের দেওয়া হবে এই ঔষধ। ২০১৫ সাল থেকে সারা দেশে এই দিনটি পালন করা হচ্ছে। ঐদিন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়ানো হবে। মঙ্গলবার ( ৫ ফেব্রুয়ারি ) এবিষয়ে পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা শাসকের কার্যালয়ে জেলা প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হয়।
এই জেলায় ২ লক্ষ ৮০ হাজার ৪৮৮ জন ছেলেমেয়ে রয়েছে। যাদের কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়। অনথিভুক্ত ও বিদ্যালয় বহির্ভূত ছেলেমেয়েদের অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলিতে এই কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়ানো হবে। অ্যালবেন্ডাজল নামক ঔষধটি দেওয়া হবে। স্কুল কিংবা অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রেই শিশুদের এই ঔষধ খাওয়ানো হবে। ঔষধটি অভিভাবকদের বাড়িতে নিয়ে যেতে দেওয়া হবে না।
কৃমি সংক্রমনের কারণে যে সমস্ত রোগব্যাধি দেখা দিতে পারে তার মধ্যে রয়েছে রক্তাল্পতা, পুষ্টির অভাব, ক্ষুধাহীনতা, দুর্বলতা ও উদ্বেগ, পেট ব্যথা, বমি বমি ভাব, ওজন হ্রাস, পাতলা পায়খানা ইত্যাদি। যে সমস্ত শিশু কিশোরদের জাতীয় কৃমিনাশক দিবসে কোনও কারণে ঔষধ খাওয়ানো সম্ভব না হলে তাদের ' মপ-আপ ' দিবসে ১৪ ফেব্রুয়ারি ঔষধ খাওয়ানোর পরিকল্পনা নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান দপ্তর।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
৫ই ফেব্রুয়ারি ২০১৯ইং