নিজস্ব প্রতিনিধি, আগরতলাঃ
বুধবার (১২জুন) আগরতল টাউন হলে রেশনে চিনি বণ্টন প্রক্রিয়ার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব, খাদ্যমন্ত্রী মনোজ কান্তি দেব, সাংসদ প্রতিমা ভৌমিক ও রেবতি ত্রিপুরা সহ অন্যান্যরা। অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী পূর্বতন বাম সরকারের সমালোচনা করে বলেন, কমিউনিস্টরা ভুল পথে ২৫বছর ক্ষমতায় টিকে ছিলো। কিন্তু বিজেপি কৃষকদেরকে সঙ্গে নিয়ে আগামী ৫০ বছর ক্ষমতায় থাকবে।রেশনিং ব্যাবস্থার প্রসঙ্গে তিনি বলেন,এখন রেশনে ডাল দেওয়া হচ্ছে। চিনি চালু হয়েছে।আগামীতে সরিষার তেলও দেওয়া হবে। কাজে স্বচ্ছতা আসলেই তা সম্ভব। যে ৬৩ কোটি টাকা এখন বাঁচানো গেছে তার থেকেই সরিষার তেলও দেওয়া সম্ভব।
মুখ্যমন্ত্রী এদিন সংবাদ মাধ্যমের উদ্দেশ্যে বলেন, সরকার চালাতে গেলে ভুল ত্রুটি হতেই পারে। তা অবশ্যই তুলে ধরতে হবে। কিন্তু কনস্পিরেসি বা পেইড নিউজ করলে একদিন এই সাংবাদিকেরই কলমের কালি ফুরিয়ে যাবে। প্রতিটি ব্যক্তির কাজের মানসিকতা থাকতে হবে। তিনি আরও বলেন, মোদির রাষ্ট্র পরিচালনার নীতি আলাদা ধরনের। প্রধানমন্ত্রী বলেন, গরিবের কাছে যেতে হবে। গ্রামের উন্নয়ন হলেই দেশের উন্নয়ন সম্ভব। ১০জুন থেকে সরকারি উদ্যোগে কৃষকদের কাছ থেকে ধান কেনাও শুরু হয়েছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী।
এদিন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মন্ত্রী মনোজ কান্তি দেব গণবণ্টন ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে মুখ্যমন্ত্রীর প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করেন। সাংসদ প্রতিমা ভৌমিক রেশনিং ব্যবস্থায় চাল সরবরাহের পর দ্রুততার সঙ্গে সাধারণ মানুষের কাছে চিনি পৌঁছে দেওয়ায় রাজ্য সরকারের প্রশংসা করেন। গণ বণ্টন ব্যবস্থায় ভর্তুকি মূল্যে রাজ্যবাসীর হাতে চিনি তুলে দেওয়ায় বর্তমান সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য রাখেন সাংসদ রেবতি ত্রিপুরা।
এদিনের এই অনুষ্ঠানে ১০ জন ভোক্তার হাতে চিনির ব্যাগ তুলে দেওয়া হয়। এখন থেকে ভোক্তারা রেশন কার্ড পিছু এক কেজি করে চিনি পাবেন। তবে এপ্রিল মাস থেকে তা কার্যকর হওয়ায় চলতি জুন মাসে কার্ড পিছু তিন কেজি করে চিনি দেওয়া হবে।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১২ই জুন ২০১৯ইং
বুধবার (১২জুন) আগরতল টাউন হলে রেশনে চিনি বণ্টন প্রক্রিয়ার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব, খাদ্যমন্ত্রী মনোজ কান্তি দেব, সাংসদ প্রতিমা ভৌমিক ও রেবতি ত্রিপুরা সহ অন্যান্যরা। অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী পূর্বতন বাম সরকারের সমালোচনা করে বলেন, কমিউনিস্টরা ভুল পথে ২৫বছর ক্ষমতায় টিকে ছিলো। কিন্তু বিজেপি কৃষকদেরকে সঙ্গে নিয়ে আগামী ৫০ বছর ক্ষমতায় থাকবে।রেশনিং ব্যাবস্থার প্রসঙ্গে তিনি বলেন,এখন রেশনে ডাল দেওয়া হচ্ছে। চিনি চালু হয়েছে।আগামীতে সরিষার তেলও দেওয়া হবে। কাজে স্বচ্ছতা আসলেই তা সম্ভব। যে ৬৩ কোটি টাকা এখন বাঁচানো গেছে তার থেকেই সরিষার তেলও দেওয়া সম্ভব।
মুখ্যমন্ত্রী এদিন সংবাদ মাধ্যমের উদ্দেশ্যে বলেন, সরকার চালাতে গেলে ভুল ত্রুটি হতেই পারে। তা অবশ্যই তুলে ধরতে হবে। কিন্তু কনস্পিরেসি বা পেইড নিউজ করলে একদিন এই সাংবাদিকেরই কলমের কালি ফুরিয়ে যাবে। প্রতিটি ব্যক্তির কাজের মানসিকতা থাকতে হবে। তিনি আরও বলেন, মোদির রাষ্ট্র পরিচালনার নীতি আলাদা ধরনের। প্রধানমন্ত্রী বলেন, গরিবের কাছে যেতে হবে। গ্রামের উন্নয়ন হলেই দেশের উন্নয়ন সম্ভব। ১০জুন থেকে সরকারি উদ্যোগে কৃষকদের কাছ থেকে ধান কেনাও শুরু হয়েছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী।
এদিন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মন্ত্রী মনোজ কান্তি দেব গণবণ্টন ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে মুখ্যমন্ত্রীর প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করেন। সাংসদ প্রতিমা ভৌমিক রেশনিং ব্যবস্থায় চাল সরবরাহের পর দ্রুততার সঙ্গে সাধারণ মানুষের কাছে চিনি পৌঁছে দেওয়ায় রাজ্য সরকারের প্রশংসা করেন। গণ বণ্টন ব্যবস্থায় ভর্তুকি মূল্যে রাজ্যবাসীর হাতে চিনি তুলে দেওয়ায় বর্তমান সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য রাখেন সাংসদ রেবতি ত্রিপুরা।
এদিনের এই অনুষ্ঠানে ১০ জন ভোক্তার হাতে চিনির ব্যাগ তুলে দেওয়া হয়। এখন থেকে ভোক্তারা রেশন কার্ড পিছু এক কেজি করে চিনি পাবেন। তবে এপ্রিল মাস থেকে তা কার্যকর হওয়ায় চলতি জুন মাসে কার্ড পিছু তিন কেজি করে চিনি দেওয়া হবে।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১২ই জুন ২০১৯ইং