এর আগে, সৌজন্য আহ্বানে সাক্ষাতের জন্য রাজ্যপাল ভবনে পৌঁছান সহকারী হাইকমিশনার কিরীটি চাকমা। তার সঙ্গে ছিলেন সহকারী হাইকমিশনের ফার্স্ট সেক্রেটারি জাকির হোসেন ভূঁইয়া। সাক্ষাতকালে রাজ্যপালের বিভিন্ন কার্যক্রমের প্রশংসা ও তার আগের গভর্নর সম্পর্কেও ইতিবাচক মনোভব প্রকাশ করেন কিরীটি চাকমা। সহকারী হাইকমিশনার ও ফার্স্ট সেক্রেটারির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তার ভালো লেগেছে বলেও জানান রমেশ বৈশ। ত্রিপুরায় আসার আগে ব্রাজিল ও দুবাইতে কাজ করার অভিজ্ঞতার কথা রাজ্যপালকে তুলে ধরেন সহকারী হাইকমিশনার। তিনি রাজ্যপালকে বলেন, ‘ত্রিপুরাকে আমি নিজের এলাকার মতো অনুভব করি। ত্রিপুরার প্রতি আমাদের আত্মিক টান আছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ত্রিপুরার অবদানের জন্য ত্রিপুরাবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি।’ এ সময় রাজ্যপালও বাংলাদেশকে নিজের দেশের মতো মনে করেন বলে তাদেরকে জানিয়েছেন। আগরতলার সহকারী হাইকমিশনার কিরীটি চাকমা বলেন, ‘মাননীয় রাজ্যপালের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ খুবই ভালো হয়েছে। আমাদের সঙ্গে তার দেখা হয়ে তিনি খুশি হয়েছেন। আমি উনাকে উনার সুবিধা মতো বাংলাদেশ ভ্রমণের নিমন্ত্রণ জানিয়েছি। আমাদের জাতীয় অনুষ্ঠানে উনার উপস্থিতি কামনা করেছি। তিনি উচ্ছ্বাসের সঙ্গে আমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন।’
৭ই ডিসেম্বর ২০১৯