তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
প্রদেশ বিজেপি'র দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন ডাঃ মানিক সাহা। ২০১৬ তে বিজেপিতে যোগদানের পর চার বছরের মধ্যেই প্রদেশ সভাপতি'র মতো গুরু দায়িত্বের পদ দল তার উপর সপে দেয়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবীন্দ্র সিং শেখাওয়াত বুধবার(১৫ জানুয়ারি) প্রদেশ বিজেপি'র কার্যালয়ে ডাঃ মানিক সাহা'র নাম ঘোষণা করেন।
এই ঘটনার সাক্ষী ছিলেন উত্তর প্রদেশের মন্ত্রী ডঃ মহেন্দ্র সিং, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা বিদায়ী সভাপতি বিপ্লব কুমার দেব, উপমুখ্যমন্ত্রী যীষ্ণু দেববর্মা, মন্ত্রী প্রণজিৎ সিংহ রায়,সান্তনা চাকমা,বিধায়ক রতন চক্রবর্তী,সুশান্ত চৌধুরী,প্রদেশ বিজেপি'র সাধারণ সম্পাদক রাজীব ভট্টাচার্য সহ অন্যান্য রাজ্যস্তরের কার্যকর্তারা।
বিদায়ী সভাপতি বিপ্লব কুমার দেব নবনিযুক্ত সভাপতির কাছে দাবি করেন আগামী বিধানসভা নির্বাচনে সব'কটি আসন যেন বিজেপি'র দখলে আসে। এরজন্য তিনি সব ধরনের সাহায্য সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দেন। একজন দলীয় কার্যকর্তা এবং রাজ্যের দায়িত্ব নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করছেন বলে জানান। তিনি আশা করেন নবনিযুক্ত সভাপতি অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে সবার সঙ্গে পরামর্শ করে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে দলকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন। বিদায়ী সভাপতি মনে করিয়ে দেন ডাঃ মানিক সাহাই এখন প্রদেশ বিজেপি পরিবারের মুখিয়া। সবাইকে সম্মান করে সঙ্গে নিয়ে সভাপতি কাজ করবেন বলে আশা ব্যক্ত করেন। ২০২৩ এর প্রস্তুতি এখন থেকেই নেওয়ার কথা বলেন বিদায়ী সভাপতি।
এদিকে দায়িত্বভার গ্রহণের পর মানিক সাহা বলেন, ২০১৬ তে বিজেপিতে যোগদানের পর যখন যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তা নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করেছেন। এখনও সেই চেষ্টাই করবেন। তবে এরজন্য সবার সহযোগিতা কামনা করেন।
ডাঃ সাহা বলেন, প্রথমে তাকে পৃষ্ঠা প্রমুখের ইনচার্জ করা হয়েছিলো।তারপর ২০১৮ এর বিধানসভা নির্বাচনে বুথ ম্যানেজিং কমিটির কনভেনার করা হয়। তারপর মেম্বারশিপ ডাইভের দায়িত্ব দেওয়া হয়। লক্ষ্য ছিলো রাজ্যে পাঁচ লক্ষের মতো সদস্য করার। কিন্তু তা সাত লক্ষে গিয়ে দাঁড়ায়। প্রতিটি কাজই সবাইকে নিয়ে সবার সঙ্গে কথা বলে করেছেন বলে জানান ডাঃ সাহা। এখন যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তাও নিষ্ঠার সঙ্গে করবেন বলে জানান। এদিকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবীন্দ্র সিং শেখাওয়াত ও উত্তর প্রদেশের জলসম্পদ মন্ত্রী ডঃ মহেন্দ্র সিং বিজেপি'র নীতি আদর্শ,গঠনতন্ত্র,শৃঙ্খলাবোধ এইসমস্ত বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন। রাজ্যে বিজেপি আরও মজবুত হবে বলে আশা ব্যক্ত করেন তারা। পৌষ সংক্রান্তির এই পুণ্যলগ্নে শুধু প্রদেশ বিজেপি'র সভাপতির নামই নয়, রাজ্যের দুইজন রাষ্ট্রীয় পরিষদের সদস্যের নামও প্রকাশ করা হয়েছে। এরা হলেন বিধায়ক শম্ভুলাল চাকমা এবং মুখপাত্র ডাঃ অশোক সিনহা। এদিন প্রদেশ বিজেপি'র কার্যালয়ে দলীয় নেতৃত্বদের পাশাপাশি বিভিন্ন শাখা সংগঠনগুলির নেতৃত্বরাও উপস্থিত ছিলেন।এখন দেখার নতুন সভাপতি দলকে কতদূর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন।
১৫ই জানুয়ারি ২০২০
প্রদেশ বিজেপি'র দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন ডাঃ মানিক সাহা। ২০১৬ তে বিজেপিতে যোগদানের পর চার বছরের মধ্যেই প্রদেশ সভাপতি'র মতো গুরু দায়িত্বের পদ দল তার উপর সপে দেয়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবীন্দ্র সিং শেখাওয়াত বুধবার(১৫ জানুয়ারি) প্রদেশ বিজেপি'র কার্যালয়ে ডাঃ মানিক সাহা'র নাম ঘোষণা করেন।
এই ঘটনার সাক্ষী ছিলেন উত্তর প্রদেশের মন্ত্রী ডঃ মহেন্দ্র সিং, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা বিদায়ী সভাপতি বিপ্লব কুমার দেব, উপমুখ্যমন্ত্রী যীষ্ণু দেববর্মা, মন্ত্রী প্রণজিৎ সিংহ রায়,সান্তনা চাকমা,বিধায়ক রতন চক্রবর্তী,সুশান্ত চৌধুরী,প্রদেশ বিজেপি'র সাধারণ সম্পাদক রাজীব ভট্টাচার্য সহ অন্যান্য রাজ্যস্তরের কার্যকর্তারা।
ডাঃ সাহা বলেন, প্রথমে তাকে পৃষ্ঠা প্রমুখের ইনচার্জ করা হয়েছিলো।তারপর ২০১৮ এর বিধানসভা নির্বাচনে বুথ ম্যানেজিং কমিটির কনভেনার করা হয়। তারপর মেম্বারশিপ ডাইভের দায়িত্ব দেওয়া হয়। লক্ষ্য ছিলো রাজ্যে পাঁচ লক্ষের মতো সদস্য করার। কিন্তু তা সাত লক্ষে গিয়ে দাঁড়ায়। প্রতিটি কাজই সবাইকে নিয়ে সবার সঙ্গে কথা বলে করেছেন বলে জানান ডাঃ সাহা। এখন যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তাও নিষ্ঠার সঙ্গে করবেন বলে জানান। এদিকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবীন্দ্র সিং শেখাওয়াত ও উত্তর প্রদেশের জলসম্পদ মন্ত্রী ডঃ মহেন্দ্র সিং বিজেপি'র নীতি আদর্শ,গঠনতন্ত্র,শৃঙ্খলাবোধ এইসমস্ত বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন। রাজ্যে বিজেপি আরও মজবুত হবে বলে আশা ব্যক্ত করেন তারা। পৌষ সংক্রান্তির এই পুণ্যলগ্নে শুধু প্রদেশ বিজেপি'র সভাপতির নামই নয়, রাজ্যের দুইজন রাষ্ট্রীয় পরিষদের সদস্যের নামও প্রকাশ করা হয়েছে। এরা হলেন বিধায়ক শম্ভুলাল চাকমা এবং মুখপাত্র ডাঃ অশোক সিনহা। এদিন প্রদেশ বিজেপি'র কার্যালয়ে দলীয় নেতৃত্বদের পাশাপাশি বিভিন্ন শাখা সংগঠনগুলির নেতৃত্বরাও উপস্থিত ছিলেন।এখন দেখার নতুন সভাপতি দলকে কতদূর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন।
১৫ই জানুয়ারি ২০২০