বিশেষ প্রতিনিধি,আগরতলাঃ
স্মার্ট সিটির মতো ৫০:৫০ অনুপাতে কেন্দ্রীয় সরকারের যেসব প্রকল্প গুলি উত্তর-পূর্বাঞ্চলে রয়েছে, সেগুলো ৯০:১০ করার দাবী জানালেন মুখ্যমন্ত্রী শ্রী বিপ্লব কুমার দেব। আসামের গুয়াহাটিতে অনুষ্ঠিত সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল শীর্ষক এক সম্মেলনের উদ্বোধনী পর্বে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী।
উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সবকটি রাজ্যকে নিয়ে অনুষ্ঠিত সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল কনক্লেবে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, জাতী সংঘের সাধারণ সভায় গৃহীত ১৬ দফা স্থায়ী উন্নয়নের লক্ষ্যকে বাস্তবায়িত করার জন্য রাজ্য সরকার কাজ করে চলেছে। ২০৩০ সালের মধ্যে এই লক্ষ্যমাত্রাকে বাস্তবায়িত করার জন্য বিভিন্ন পর্যায়ে রাজ্যে কাজ চলছে বলে উল্লেখ করেন মুখ্যমন্ত্রী।
তিনি বলেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদি দায়িত্বভার গ্রহণের পরে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর প্রতি বিশেষ নজর দেয়া হয়েছে। যার ফলে এই অঞ্চল এখন নতুনভাবে পরিচিত পেল। তাঁর প্রয়াসে এই অঞ্চল আর্থিক বিকাশ, পরিকাঠামোগত উন্নয়ন, কর্মসংস্থান, শিল্প ইত্যাদি ক্ষেত্রে দেশের মূল ধারার কাছাকাছি চলে এসেছে। সেই ধারাতে এ রাজ্যেও বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়নের কর্মযজ্ঞ চলছে বলে মুখ্যমন্ত্রী উল্লেখ করেন। তিনি বলেন গত ২৩ মাসে ত্রিপুরা সরকার রাজ্যের আর্থিক ও সামাজিক পরিস্থিতি পরিবর্তনের জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল অর্থাৎ স্থায়ী উন্নয়নের লক্ষ্যে রাজ্য সরকার এসব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে সর্বপ্রথম মুখ্যমন্ত্রী বলেন রাজ্যকে দারিদ্র মুক্ত করার জন্য এম জি এন রেগা প্রকল্পে শ্রম বরাদ্দ ৩ কোটি থেকে বাড়িয়ে ৪ কোটি করা হয়েছে। এছাড়া ২০১৭-১৮ সালে যেখানে গড় শ্রম দিবস ছিল ৩৩.৬৮ শতাংশ, সেখানে বর্তমানে তা বেড়ে হয়েছে ৫২.১ শতাংশ। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা, দিনদয়াল অন্তদয় যোজনা সহ নানা প্রকল্প রাজ্য সরকার সফলতার সঙ্গে বাস্তবায়িত করছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী। কৃষকদের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির শোধরানোর প্রশ্নে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে থেকে ন্যূনতম সহায়ক মূল্য তাদের কাছ থেকে ধান ক্রয় করা শুরু হয়েছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ধান ক্রয় করার লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে, যা কৃষকদের আর্থিক ভাবে স্বাবলম্বী করে তুলছে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান নিধি প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের ১,৯৭,৫৩৯ জনের একাউন্টে ১৩৮.০৩ কোটি টাকা প্রদান করা হয়েছে। গুণগত মানসম্পন্ন শিক্ষার প্রসারে রাজ্য সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচির কথা গুরুত্বের সঙ্গে স্থান পায় মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভাবে এনসিইআরটি পাঠ্যক্রম চালু করা, ৩০-৩০ প্রকল্পের মাধ্যমে পিছিয়ে পড়া ছাত্রছাত্রীদের পাশে দাঁড়ানো, কেন্দ্রীয় ভাবে পরীক্ষা গ্রহণ, শিক্ষক-শিক্ষিকাদের জন্য এসিআর চালু সহ নানা বিষয় স্থান পায় মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যে। রাজ্যে লিঙ্গ বৈষম্য দূর করার জন্য সরকার কাজ করছে বলে উল্লেখ করেন মুখ্যমন্ত্রী। পাশাপাশি মহিলাদের উপর সংঘটিত অপরাধ নিয়ন্ত্রণে ও মহিলা সশক্তিকরণের ক্ষেত্রে পুলিশ নিয়োগে ১০% সংরক্ষণের কথা উল্লেখ করেন তিনি। বলেন মহিলাদের বিরুদ্ধে অপরাধের ঘটনা ২৫ শতাংশ থেকে কমে ১৬.৪৬ শতাংশে এসে দাঁড়িয়েছে। যদিও সরকার আরো কমানোর জন্য নিয়মিত কাজ করে চলেছে বলে মুখ্যমন্ত্রী উল্লেখ করেন। এদিন এছাড়াও ২০২২ সালের মধ্যে প্রতিটি বাড়িতে শুদ্ধ পানিয় জল পৌঁছে দেওয়ার জন্য সরকার উদ্যোগী হয়েছে বলে মুখ্যমন্ত্রী জানান। তিনি বলেন রাজ্যে প্রথমবারের মতো ৮৪০ কোটি টাকার বরাদ্দ করে এ প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী শ্রী দেব বলেন, রাজ্যের অর্থনৈতিক বিকাশের লক্ষ্যে রাজ্য সরকার সক্রিয়। রাজ্যে একটি বিজনেস হাব ও প্রবেশদ্বার তৈরি করার জন্য প্রচেষ্টা রয়েছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের বিকাশেও রাজ্য সরকার নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বলে উল্লেখ করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন শিল্পের বিকাশে যেসব প্রতিবন্ধকতা গুলি রয়েছে তা দূর করার জন্য ত্রিপুরা সরকার সিঙ্গেল উইন্ডো সিস্টেম চালু করেছে। এর সুফল পেতে শুরু করেছে বলে মুখ্যমন্ত্রী উল্লেখ করেন। নগর উন্নয়নে রাজ্য সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কথাও শ্রী দেব তাঁর ভাষণে তুলে ধরেন। এর মধ্যে ১০০০ ফ্ল্যাট তৈরির কথাও স্থান পেয়েছে বক্তব্যে। রাজ্যে শান্তি সম্প্রীতি মজবুত করার লক্ষ্যে সরকার কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচির কথা উল্লেখ করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন সাধারণ মানুষ যাতে বিচার ব্যবস্থার সুযোগ পেতে পারে এজন্য তিনটি নতুন জেলা বিচারালয় স্থাপন করা হয়েছে। বলেন মহিলাদের বিরুদ্ধে অপরাধের ঘটনা কমেছে, পাশাপাশি নেশা বিরোধী অভিযানের বিষয়টিও স্থান পায় মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যে। এই সময়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক আদান প্রদান বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী। পাশাপাশি কুইন পাইনাপেল, হাঁস প্রতিপালন, দুগ্ধ উৎপাদন ও মাছ চাষ, পর্যটন শিল্পের বিকাশ, চা শিল্পের বিকাশ ইত্যাদি ক্ষেত্রেও রাজ্য সরকার কাজ করছে বলে মুখ্যমন্ত্রী তাঁর ভাষণে উল্লেখ করেন। ভাষণের শেষ পর্যায়ে তিনি উত্তর-পূর্বাঞ্চলের উন্নয়নে নীতি আয়োগের সাহায্যের কথা তুলে ধরেন। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী নীতি আয়োগ এর প্রতি অনুরোধ জানিয়ে বলেছেন যে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় পরিষদের জন্য পর্যাপ্ত আর্থিক অনুদান ও ক্ষমতা প্রদান করার জন্য। একই সঙ্গে বিভিন্ন প্রকল্পে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর জন্য আর্থিক বরাদ্দ ৫০:৫০ থেকে পরিবর্তন করে ৯০:১০ করার প্রস্তাব কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পাঠানোর জন্য নীতি আয়োগের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন গুয়াহাটিতে অনুষ্ঠিত সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল শীর্ষক কনক্লেবে এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন নীতি আয়োগ এর ভাইস চেয়ারম্যান শ্রী রাজীব কুমার, ডোনার মন্ত্রী শ্রী জিতেন্দ্র সিংহ, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সবকটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীগন।
ছবিঃ সংগৃহীত
২৪শে ফেব্রুয়ারি ২০২০
তিনি বলেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদি দায়িত্বভার গ্রহণের পরে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর প্রতি বিশেষ নজর দেয়া হয়েছে। যার ফলে এই অঞ্চল এখন নতুনভাবে পরিচিত পেল। তাঁর প্রয়াসে এই অঞ্চল আর্থিক বিকাশ, পরিকাঠামোগত উন্নয়ন, কর্মসংস্থান, শিল্প ইত্যাদি ক্ষেত্রে দেশের মূল ধারার কাছাকাছি চলে এসেছে। সেই ধারাতে এ রাজ্যেও বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়নের কর্মযজ্ঞ চলছে বলে মুখ্যমন্ত্রী উল্লেখ করেন। তিনি বলেন গত ২৩ মাসে ত্রিপুরা সরকার রাজ্যের আর্থিক ও সামাজিক পরিস্থিতি পরিবর্তনের জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল অর্থাৎ স্থায়ী উন্নয়নের লক্ষ্যে রাজ্য সরকার এসব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে সর্বপ্রথম মুখ্যমন্ত্রী বলেন রাজ্যকে দারিদ্র মুক্ত করার জন্য এম জি এন রেগা প্রকল্পে শ্রম বরাদ্দ ৩ কোটি থেকে বাড়িয়ে ৪ কোটি করা হয়েছে। এছাড়া ২০১৭-১৮ সালে যেখানে গড় শ্রম দিবস ছিল ৩৩.৬৮ শতাংশ, সেখানে বর্তমানে তা বেড়ে হয়েছে ৫২.১ শতাংশ। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা, দিনদয়াল অন্তদয় যোজনা সহ নানা প্রকল্প রাজ্য সরকার সফলতার সঙ্গে বাস্তবায়িত করছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী। কৃষকদের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির শোধরানোর প্রশ্নে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে থেকে ন্যূনতম সহায়ক মূল্য তাদের কাছ থেকে ধান ক্রয় করা শুরু হয়েছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ধান ক্রয় করার লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে, যা কৃষকদের আর্থিক ভাবে স্বাবলম্বী করে তুলছে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান নিধি প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের ১,৯৭,৫৩৯ জনের একাউন্টে ১৩৮.০৩ কোটি টাকা প্রদান করা হয়েছে। গুণগত মানসম্পন্ন শিক্ষার প্রসারে রাজ্য সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচির কথা গুরুত্বের সঙ্গে স্থান পায় মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভাবে এনসিইআরটি পাঠ্যক্রম চালু করা, ৩০-৩০ প্রকল্পের মাধ্যমে পিছিয়ে পড়া ছাত্রছাত্রীদের পাশে দাঁড়ানো, কেন্দ্রীয় ভাবে পরীক্ষা গ্রহণ, শিক্ষক-শিক্ষিকাদের জন্য এসিআর চালু সহ নানা বিষয় স্থান পায় মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যে। রাজ্যে লিঙ্গ বৈষম্য দূর করার জন্য সরকার কাজ করছে বলে উল্লেখ করেন মুখ্যমন্ত্রী। পাশাপাশি মহিলাদের উপর সংঘটিত অপরাধ নিয়ন্ত্রণে ও মহিলা সশক্তিকরণের ক্ষেত্রে পুলিশ নিয়োগে ১০% সংরক্ষণের কথা উল্লেখ করেন তিনি। বলেন মহিলাদের বিরুদ্ধে অপরাধের ঘটনা ২৫ শতাংশ থেকে কমে ১৬.৪৬ শতাংশে এসে দাঁড়িয়েছে। যদিও সরকার আরো কমানোর জন্য নিয়মিত কাজ করে চলেছে বলে মুখ্যমন্ত্রী উল্লেখ করেন। এদিন এছাড়াও ২০২২ সালের মধ্যে প্রতিটি বাড়িতে শুদ্ধ পানিয় জল পৌঁছে দেওয়ার জন্য সরকার উদ্যোগী হয়েছে বলে মুখ্যমন্ত্রী জানান। তিনি বলেন রাজ্যে প্রথমবারের মতো ৮৪০ কোটি টাকার বরাদ্দ করে এ প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী শ্রী দেব বলেন, রাজ্যের অর্থনৈতিক বিকাশের লক্ষ্যে রাজ্য সরকার সক্রিয়। রাজ্যে একটি বিজনেস হাব ও প্রবেশদ্বার তৈরি করার জন্য প্রচেষ্টা রয়েছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের বিকাশেও রাজ্য সরকার নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বলে উল্লেখ করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন শিল্পের বিকাশে যেসব প্রতিবন্ধকতা গুলি রয়েছে তা দূর করার জন্য ত্রিপুরা সরকার সিঙ্গেল উইন্ডো সিস্টেম চালু করেছে। এর সুফল পেতে শুরু করেছে বলে মুখ্যমন্ত্রী উল্লেখ করেন। নগর উন্নয়নে রাজ্য সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কথাও শ্রী দেব তাঁর ভাষণে তুলে ধরেন। এর মধ্যে ১০০০ ফ্ল্যাট তৈরির কথাও স্থান পেয়েছে বক্তব্যে। রাজ্যে শান্তি সম্প্রীতি মজবুত করার লক্ষ্যে সরকার কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচির কথা উল্লেখ করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন সাধারণ মানুষ যাতে বিচার ব্যবস্থার সুযোগ পেতে পারে এজন্য তিনটি নতুন জেলা বিচারালয় স্থাপন করা হয়েছে। বলেন মহিলাদের বিরুদ্ধে অপরাধের ঘটনা কমেছে, পাশাপাশি নেশা বিরোধী অভিযানের বিষয়টিও স্থান পায় মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যে। এই সময়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক আদান প্রদান বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী। পাশাপাশি কুইন পাইনাপেল, হাঁস প্রতিপালন, দুগ্ধ উৎপাদন ও মাছ চাষ, পর্যটন শিল্পের বিকাশ, চা শিল্পের বিকাশ ইত্যাদি ক্ষেত্রেও রাজ্য সরকার কাজ করছে বলে মুখ্যমন্ত্রী তাঁর ভাষণে উল্লেখ করেন। ভাষণের শেষ পর্যায়ে তিনি উত্তর-পূর্বাঞ্চলের উন্নয়নে নীতি আয়োগের সাহায্যের কথা তুলে ধরেন। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী নীতি আয়োগ এর প্রতি অনুরোধ জানিয়ে বলেছেন যে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় পরিষদের জন্য পর্যাপ্ত আর্থিক অনুদান ও ক্ষমতা প্রদান করার জন্য। একই সঙ্গে বিভিন্ন প্রকল্পে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর জন্য আর্থিক বরাদ্দ ৫০:৫০ থেকে পরিবর্তন করে ৯০:১০ করার প্রস্তাব কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পাঠানোর জন্য নীতি আয়োগের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন গুয়াহাটিতে অনুষ্ঠিত সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল শীর্ষক কনক্লেবে এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন নীতি আয়োগ এর ভাইস চেয়ারম্যান শ্রী রাজীব কুমার, ডোনার মন্ত্রী শ্রী জিতেন্দ্র সিংহ, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সবকটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীগন।
ছবিঃ সংগৃহীত
২৪শে ফেব্রুয়ারি ২০২০