বিশেষ প্রতিনিধি,আগরতলাঃ
চারটি দাবিতে এবার দেশ জুড়ে আন্দোলনে নামছে সিপিএম।পলিটবুরোর সিদ্ধান্ত মোতাবেক ১৬ জুন হবে প্রতিবাদ সভা।সমগ্র রাজ্য ব্যাপী এই প্রতিবাদ সংগঠিত হবে।শনিবার(৬ জুন) সিপিএম এর রাজ্য কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনে একথা জানান রাজ্য সম্পাদক গৌতম দাস।তাদের দাবিগুলি হচ্ছে করোনা পরিস্থিতি ও লক ডাউনের কারণে মানুষের মধ্যে যে আর্থিক সংকট দেখা দিয়েছে তার দরুন আগামী ছ'মাস পরিবার পিছু সাড়ে সাত হাজার টাকা করে প্রদান,মাথাপিছু ১০কেজি খাদ্য বিনামূল্যে প্রদান,রেগা ও টুয়েপ এর কাজ বছরে ২০০ দিন করা ও কাজের মজুরি বৃদ্ধি করা ,বেকারদের জন্য ভাতা প্রদান এবং জাতীয় সম্পদ লুট বন্ধ করা।সিপিএম আগে থেকেই এই দাবিগুলি জানিয়ে আসছে।এবার দাবি পূরণে আন্দোলনে নামতে চলেছে।গৌতম বাবু এদিন কেন্দ্রীয় সরকারের দুইটি অর্ডিন্যান্সের তীব্র নিন্দা জানান।প্রথমটি হচ্ছে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য আইন সংশোধন করা।এর মাধ্যমে চাল,ডাল,আলু,পেঁয়াজ,ভোজ্য তেল এই আইনের আওতা থেকে বের করে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেন তিনি।দ্বিতীয়টি হচ্ছে কৃষি বাণিজ্য বেসরকারিকরণ। দুইটি অর্ডিন্যান্সই শ্রমিক,কৃষক ও সাধারণ মানুষের স্বার্থের পরিপন্থী বলে অভিযোগ করেন শ্রী দাস।রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি।১ জুন পর্যন্ত ২১৪৭টি জায়গায় ৯১ হাজার ১৫৬টি পরিবারকে সিপিএম ত্রাণ সামগ্রী প্রদান করে বলে জানান তিনি।
ছবিঃসুমিত কুমার সিংহ
৬ই জুন ২০২০
চারটি দাবিতে এবার দেশ জুড়ে আন্দোলনে নামছে সিপিএম।পলিটবুরোর সিদ্ধান্ত মোতাবেক ১৬ জুন হবে প্রতিবাদ সভা।সমগ্র রাজ্য ব্যাপী এই প্রতিবাদ সংগঠিত হবে।শনিবার(৬ জুন) সিপিএম এর রাজ্য কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনে একথা জানান রাজ্য সম্পাদক গৌতম দাস।তাদের দাবিগুলি হচ্ছে করোনা পরিস্থিতি ও লক ডাউনের কারণে মানুষের মধ্যে যে আর্থিক সংকট দেখা দিয়েছে তার দরুন আগামী ছ'মাস পরিবার পিছু সাড়ে সাত হাজার টাকা করে প্রদান,মাথাপিছু ১০কেজি খাদ্য বিনামূল্যে প্রদান,রেগা ও টুয়েপ এর কাজ বছরে ২০০ দিন করা ও কাজের মজুরি বৃদ্ধি করা ,বেকারদের জন্য ভাতা প্রদান এবং জাতীয় সম্পদ লুট বন্ধ করা।সিপিএম আগে থেকেই এই দাবিগুলি জানিয়ে আসছে।এবার দাবি পূরণে আন্দোলনে নামতে চলেছে।গৌতম বাবু এদিন কেন্দ্রীয় সরকারের দুইটি অর্ডিন্যান্সের তীব্র নিন্দা জানান।প্রথমটি হচ্ছে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য আইন সংশোধন করা।এর মাধ্যমে চাল,ডাল,আলু,পেঁয়াজ,ভোজ্য তেল এই আইনের আওতা থেকে বের করে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেন তিনি।দ্বিতীয়টি হচ্ছে কৃষি বাণিজ্য বেসরকারিকরণ। দুইটি অর্ডিন্যান্সই শ্রমিক,কৃষক ও সাধারণ মানুষের স্বার্থের পরিপন্থী বলে অভিযোগ করেন শ্রী দাস।রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি।১ জুন পর্যন্ত ২১৪৭টি জায়গায় ৯১ হাজার ১৫৬টি পরিবারকে সিপিএম ত্রাণ সামগ্রী প্রদান করে বলে জানান তিনি।
ছবিঃসুমিত কুমার সিংহ
৬ই জুন ২০২০