নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলাঃ
এদিন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতিকৃতির সামনে প্রদীপ প্রজ্জলন করে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন সঙ্গীতশিল্পী দয়মন্ত দেববর্মন। এরপর একে একে উপস্থিত সবাই পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন।পরবর্তী পর্যায়ে রাজ্যের স্বনামধন্য শিল্পীবৃন্দ রবিকবির গান - " আগুনের পরশমণি "-তে এক সুরে গলা মিলিয়ে মুহূর্তটিকে স্মরণীয় করে রাখেন।মানুষ হয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর এবং শিল্পী হয়ে শিল্পীর পাশে দাঁড়ানোর এই মঞ্চ নিমেষেই ভেসে গেল সুর আর আবেগের স্রোতে।পারস্পরিক দূরত্ব বজায় রেখে যারাই এদিন ছিলেন দীর্ঘদিন বাদে এই মিলনমেলার আনন্দে অনেকেরই চোখ অশ্রুস্নাত হয়ে ওঠে।
আহ্বায়ক খোকন দাস তার বক্তব্যে ত্রিপুরা সংস্কৃতি মঞ্চ এর পক্ষ থেকে সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।এরপর একে একে ক্ষতিগ্রস্থ শিল্পী ও কলাকুশলীদের হাতে আর্থিক সহায়তা তুলে দেন দয়মন্ত দেববর্মা,মায়া রায়,পান্না দত্ত,আশিস ভৌমিক,অমরনাথ বণিক,জহর ব্যানার্জি,পুস্পিতা চক্রবর্তী,সুভাষ দেবনাথ,গীতশ্রী সাহা,অপর্ণা চৌধুরী,পাঞ্চালী দেববর্মা,রাকেশ সাহা,পঙ্কজ দত্ত,কিরীটি রায়,ধনঞ্জয় সরকার,জীবনকৃষাণ,গৌতম সাহা,অমর ঘোষ,রাকেশ কিশোর দেববর্মণ,চিরদীপ গাঙ্গুলি,কুশল মুখার্জি,খোকন দাস,পার্থসারথি ঘোষ প্রমুখ।
এদিন মানুষের পাশে মানুষ দাঁড়ানোর এই মঞ্চে খোয়াই,তেলিয়ামুড়া,সিমনা,সোনামুড়া,কৈলাশহর,মোহনপুর,জম্পুইজলা,মেলাঘর,বিশালগড়,অমরপুর,উদয়পুর,গোলাঘাটি,বিলোনিয়া,রাণীরবাজার,জিরানিয়া সহ রাজ্যের বিভিন্ন স্থান থেকে শিল্পীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন।ছিলেন আগরতলার একঝাঁক শিল্পীও।
গোটা রাজ্য থেকে ১০১ জন শিল্পী ত্রিপুরা সংস্কৃতি মঞ্চের ডাকে সাড়া দেন বলে উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন।এদিন ক্ষতিগ্রস্থ শিল্পীদের প্রত্যেকের হাতে দু'হাজার টাকা করে মোট ১ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা তুলে দেওয়া হয়।
একটি অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সরকারি স্বাস্থ্যবিধি মেনে মঙ্গলবার (১৪ জুলাই) রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনে ত্রিপুরা সংস্কৃতি মঞ্চের উদ্যোগে কোভিড - ১৯ এর কারণে বিপরীত পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় আর্থিক দিক দিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ শিল্পী ও কলাকুশলীদের হাতে আর্থিক সহায়তা তুলে দেওয়া হয়।
আহ্বায়ক খোকন দাস তার বক্তব্যে ত্রিপুরা সংস্কৃতি মঞ্চ এর পক্ষ থেকে সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।এরপর একে একে ক্ষতিগ্রস্থ শিল্পী ও কলাকুশলীদের হাতে আর্থিক সহায়তা তুলে দেন দয়মন্ত দেববর্মা,মায়া রায়,পান্না দত্ত,আশিস ভৌমিক,অমরনাথ বণিক,জহর ব্যানার্জি,পুস্পিতা চক্রবর্তী,সুভাষ দেবনাথ,গীতশ্রী সাহা,অপর্ণা চৌধুরী,পাঞ্চালী দেববর্মা,রাকেশ সাহা,পঙ্কজ দত্ত,কিরীটি রায়,ধনঞ্জয় সরকার,জীবনকৃষাণ,গৌতম সাহা,অমর ঘোষ,রাকেশ কিশোর দেববর্মণ,চিরদীপ গাঙ্গুলি,কুশল মুখার্জি,খোকন দাস,পার্থসারথি ঘোষ প্রমুখ।
এদিন মানুষের পাশে মানুষ দাঁড়ানোর এই মঞ্চে খোয়াই,তেলিয়ামুড়া,সিমনা,সোনামুড়া,কৈলাশহর,মোহনপুর,জম্পুইজলা,মেলাঘর,বিশালগড়,অমরপুর,উদয়পুর,গোলাঘাটি,বিলোনিয়া,রাণীরবাজার,জিরানিয়া সহ রাজ্যের বিভিন্ন স্থান থেকে শিল্পীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন।ছিলেন আগরতলার একঝাঁক শিল্পীও।
গোটা রাজ্য থেকে ১০১ জন শিল্পী ত্রিপুরা সংস্কৃতি মঞ্চের ডাকে সাড়া দেন বলে উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন।এদিন ক্ষতিগ্রস্থ শিল্পীদের প্রত্যেকের হাতে দু'হাজার টাকা করে মোট ১ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা তুলে দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানের সমাপ্তি পর্বে সুরের অঞ্জলিতে সবাই আবার একপ্রাণে মিলিত হয়ে আগামীর অঙ্গীকারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
আরশিকথা
১৪ই জুলাই ২০২০