পূর্ণ ও বিকশিত নাগরিক হতে হলে শৈশবেই ছাত্র-ছাত্রীদের গুণমানসম্পন্ন শিখন অভিজ্ঞতায় গড়ে তুলতে হবে। জীবনের প্রাথমিক বছরগুলোতে অনুপ্রেরণামূলক ও শিক্ষা বান্ধব করে তুলতে হবে। যাতে পরবর্তী জীবনে শিশুরা শিক্ষালাভে অনুপ্রাণিত হতে পারে। বৃহস্পতিবার ক্ষুদিরাম বসু ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রী এবং শিক্ষকদের প্রাক-প্রাথমিক বইয়ের আবরণ উন্মোচন করে একথা বলেন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি শিক্ষামন্ত্রী রতন লাল নাথ। এনসিআইআরটি'র উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বুনিয়াদি শিক্ষা দপ্তরের অধিকর্তার চান্দনি চন্দ্রন, যুগ্ম অধিকর্তা কেশব কর, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা বাসন্তী ভট্টাচার্যসহ বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকাগণ।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে শিক্ষামন্ত্রী রতন লাল নাথ আরো বলেন, জাতীয় শিক্ষা নীতি অনুসারে রাজ্যে তিন বছরের প্রাক প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যক্রম রচনা করা হয়েছে। নার্সারি কেজি-১, কেজি-২ এই তিনটি বিভাগে বাংলা ও ইংরেজি দুই ভাষাতেই পাঠ্যক্রম রচনা করা হয়েছে। পাঠদানের সুবিধার জন্য টিচার্স হ্যান্ডবুকসহ প্রতিদিনের শিক্ষাদানের পরিকল্পনাও করা হয়েছে।অনুষ্ঠান শেষে শিক্ষামন্ত্রী নার্সারির একজন ছাত্রের অভিভাবক এবং একজন শিক্ষিকার হাতে শিখন সহায়ক বইগুলি তুলে দেন।পরে শিক্ষামন্ত্রী বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে বৃক্ষরোপণ করেন।আরশিকথা ত্রিপুরা সংবাদ
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
২৪শে জুন ২০২১