কথা রাখলেন শিল্পপতি আনন্দ মহিন্দ্রা। নতুন গৃহে প্রবেশ করলেন তামিলনাড়ুর ‘ইডলি আম্মা’। ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে আনন্দ একটি টুইটে জানিয়েছিলেন, কিছুদিনের মধ্যে ‘ইডলি আম্মা’কে একটি বাড়ি করে দেওয়া হবে। সেই কথাই রাখলেন শিল্পপতি। এদিন পুরনো টুইটটিকে রিটুইট করেন আনন্দ। এইসঙ্গে বিশ্ব মাতৃদিবসে একটি ভিডিও পোস্ট করেন। যেখানে দেখা গিয়েছে, ইডলি আম্মা আনন্দের দেওয়া নতুন বাড়িতে প্রবেশ করছেন। ইডলি আম্মার আসল নাম কে কমলাথাল। মাত্র এক টাকায় ইডলি বিক্রি করেন তিনি। চার দশক বেশি সময় ধরে নামমাত্র মূল্যে ইডলি বিক্রি করে আসছেন তিনি। আসল উদ্দেশ্য জনসেবা। মাত্র এক টাকায় খাবার বিক্রি করেন, যাতে স্থানীয় মজদুর, শ্রমিকরা নুন্যতম অর্থে পেট ভরে খেতে পারেন। আম্মা জানতেন যে এঁরা অধিকাংশ দিন খালি পেটে থেকেই কাজ করেন। সেই কারণেই তাঁর এই উদ্যোগ। আম্মার কথা সংবাদ মাধ্যম মারফৎ জানতে পারার পরে অন্যদের মতো প্রভাবতি হন শিল্পপতি আনন্দও। এরপরেই নানা ভাবে আম্মার পাশে দাঁড়ান। আম্মা আগে কাঠের উনুনে ইডলি তৈরি করতেন। আনন্দ তাঁকে এলপিজি বার্নার কিনে দেন। এখন সেই গ্যাসে উনুনেই ইডলি, সম্বর আর নারকেলের চাটনি রাধেন আম্মা। পরমান্ন তুলে দেন দুস্থদের হাতে। আনন্দ পাশে দাঁড়ানোয় আম্মা জানিয়েছিলেন তাঁর একটি বাড়িরও প্রয়োজন। শিল্পপতি আশ্বাস দেন, বাড়ি করে দেবেন তিনি। আজ সেই বাড়িতেই পা রাখলেন তামিলনাড়ুর বিখ্যাত ইডলি আম্মা। আম্মা আগে কাঠের উনুনে ইডলি তৈরি করতেন। আনন্দ তাঁকে এলপিজি বার্নার কিনে দেন। এখন সেই গ্যাসে উনুনেই ইডলি, সম্বর আর নারকেলের চাটনি রাধেন আম্মা। পরমান্ন তুলে দেন দুস্থদের হাতে। আনন্দ পাশে দাঁড়ানোয় আম্মা জানিয়েছিলেন তাঁর একটি বাড়িরও প্রয়োজন। শিল্পপতি আশ্বাস দেন, বাড়ি করে দেবেন তিনি। আজ সেই বাড়িতেই পা রাখলেন তামিলনাড়ুর বিখ্যাত ইডলি আম্মা।
তথ্য ও ছবিঃ সৌজন্যে ইন্টারনেট
আরশিকথা দেশ-বিদেশ
৮ই মে ২০২২