নিজস্ব প্রতিনিধি,আরশিকথাঃ
পেরুতে একটি সোনার খনিতে আগুন লেগে ২৭ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে এ আগুনের সূত্রপাত হয়। খবর বিবিসির।
শনিবার (৬ মে) দেশটির আরেকুইপা অঞ্চলের ‘লা এসপেরানজা’ সোনার খনিতে এ আগুন লাগে।কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দুজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে, তবে সেখানে আর কেউ বেঁচে নেই বলে ধারণা করা হচ্ছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের ছবি ও ভিডিওতে দেখা যায়, পাহাড়ের পাশ থেকে আগুন ও ধোঁয়া বের হচ্ছে। খনিটি পুনরায় ব্যবহার উপযোগী করতে ৩০ জনের একটি বিশেষজ্ঞ দল ঘটনাস্থলে রওনা হয়েছে। এর আগেই সেখানে উদ্ধার কাজ শুরু হয়েছে বলে জানায় স্থানীয় সংবাদমাধ্যম। ধারণা করা হচ্ছে, আগুন লাগার সময় খনি শ্রমিকরা ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৮০ থেকে ১০০ মিটার নিচে কাজ করছিলেন।
পেরুতে একটি সোনার খনিতে আগুন লেগে ২৭ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে এ আগুনের সূত্রপাত হয়। খবর বিবিসির।
শনিবার (৬ মে) দেশটির আরেকুইপা অঞ্চলের ‘লা এসপেরানজা’ সোনার খনিতে এ আগুন লাগে।কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দুজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে, তবে সেখানে আর কেউ বেঁচে নেই বলে ধারণা করা হচ্ছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের ছবি ও ভিডিওতে দেখা যায়, পাহাড়ের পাশ থেকে আগুন ও ধোঁয়া বের হচ্ছে। খনিটি পুনরায় ব্যবহার উপযোগী করতে ৩০ জনের একটি বিশেষজ্ঞ দল ঘটনাস্থলে রওনা হয়েছে। এর আগেই সেখানে উদ্ধার কাজ শুরু হয়েছে বলে জানায় স্থানীয় সংবাদমাধ্যম। ধারণা করা হচ্ছে, আগুন লাগার সময় খনি শ্রমিকরা ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৮০ থেকে ১০০ মিটার নিচে কাজ করছিলেন।
আঞ্চলিক গভর্নরের দেয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়, ওই সোনার খনিটি খুবই প্রত্যন্ত অঞ্চলে। সেখানে পৌঁছাতে কাছের পুলিশ স্টেশনটির সদস্যদের সড়কপথে যেতে সময় লাগে ৯০ মিনিটি। আর সবচেয়ে কাছের শহরে যেতে কয়েক ঘণ্টা লাগে। দীর্ঘ এ দূরত্ব জরুরি উদ্ধার প্রক্রিয়াকে জটিল করে তুলেছে।
পেরুর সংবাদমাধ্যম লা রিপাবলিকার এক প্রতিবেদনে জানা যায়, নিখোঁজ শ্রমিকদের স্বজনরা রোববার সকালে ঘটনাস্থলে পৌঁছান। কিন্তু তাদের দুর্ঘটনাস্থলে প্রবেশ করতে দেয়া হয়নি।
পেরু বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সোনা উৎপাদনকারী দেশগুলোর মধ্যে একটি। প্রতি বছর দেশটিতে ১০০ টনের বেশি সোনা উৎপাদন হয়। এটি বিশ্বের মোট সরবরাহের প্রায় ৪ শতাংশ।
তথ্য ও ছবিঃ সৌজন্যে ইন্টারনেট
আরশিকথা দেশ-বিদেশ
৮ই মে ২০২৩