রাজ রায়, কলকাতাঃ
৮৯ বছর বয়েসে লোকসভার প্রাক্তন স্পিকার ও বামপন্থী নেতা সোমনাথ চ্যাটার্জি জীবনের ইতি টানলেন। শেষ কয়েক বছর ধরে শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে প্রবল প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে জীবন অতিবাহিত করছিলেন। গত দেড় মাস ধরে একাধিকবার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিলো তাঁকে। আজ সকালে ভারতীয় সময় ৮.১৫ মিনিটে দক্ষিণ কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
হাসপাতাল সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, কিডনি যথাযথভাবে কাজ না করায় ডায়ালিসিসও করা হয়েছিলো। কিন্তু পরিস্থিতি আগে এতটা খারাপ ছিলোনা। তাই ভেন্টিলেশনের প্রয়োজন হয়নি। শুক্রবার রাত থেকে ক্রমশ সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়ের অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে। এরপরই রক্তে সংক্রমণ ধরা পড়ায় ভেন্টিলেশনে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু রবিবার রাতে ভেন্টিলেশনে থাকাকালীন হৃদরোগে আক্রান্ত হন তিনি। তখনই সোমনাথবাবুর মাল্টি অর্গান ফেইলিওর হয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। জানা গিয়েছে সোমনাথবাবুর সিওপিডি ছিলো। সেক্ষেত্রে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। ৮৯ বছরের প্রাক্তন অধ্যক্ষ গত বেশকিছুদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। বেশ কয়েকবার হাসপাতালেও ভর্তি হয়েছিলেন। জুন মাসের শেষে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। ভর্তি হন দক্ষিণ কলকাতার বেসরকারি হাসপাতালে। প্রায় দেড় মাস চিকিৎসার পর বাড়ি ফেরেন। কিন্তু সুস্থ হতে পারেন নি।
দক্ষিণ কলকাতার রাজা বসন্ত রায় রোডের বাড়িতে চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণেই ছিলেন সিপিএমের এই বহিষ্কৃত নেতা। কিন্তু মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই ফের হাসপাতালে ফিরতে হয় তাঁকে। মোট ১০ বার লোকসভায় নির্বাচিত সোমনাথ চট্টোপাধ্যায় ভারতের সংসদীয় রাজনীতির ইতিহাসে অন্যতম চর্চিত ব্যক্তিত্ব।
বর্তমানে দীর্ঘদিন সক্রিয় রাজনীতির বাইরে রয়েছেন তিনি। ২০০৪ সালের পর তিনি আর কোনও নির্বাচনে লড়াই করেন নি। ১৯৮৪ সালে দক্ষিণ কলকাতা কেন্দ্রে লোকসভা নির্বাচনে এই সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়কে প্রথমবার পরাস্ত করে সাংসদ হয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
৮৯ বছর বয়েসে লোকসভার প্রাক্তন স্পিকার ও বামপন্থী নেতা সোমনাথ চ্যাটার্জি জীবনের ইতি টানলেন। শেষ কয়েক বছর ধরে শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে প্রবল প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে জীবন অতিবাহিত করছিলেন। গত দেড় মাস ধরে একাধিকবার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিলো তাঁকে। আজ সকালে ভারতীয় সময় ৮.১৫ মিনিটে দক্ষিণ কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
হাসপাতাল সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, কিডনি যথাযথভাবে কাজ না করায় ডায়ালিসিসও করা হয়েছিলো। কিন্তু পরিস্থিতি আগে এতটা খারাপ ছিলোনা। তাই ভেন্টিলেশনের প্রয়োজন হয়নি। শুক্রবার রাত থেকে ক্রমশ সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়ের অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে। এরপরই রক্তে সংক্রমণ ধরা পড়ায় ভেন্টিলেশনে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু রবিবার রাতে ভেন্টিলেশনে থাকাকালীন হৃদরোগে আক্রান্ত হন তিনি। তখনই সোমনাথবাবুর মাল্টি অর্গান ফেইলিওর হয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। জানা গিয়েছে সোমনাথবাবুর সিওপিডি ছিলো। সেক্ষেত্রে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। ৮৯ বছরের প্রাক্তন অধ্যক্ষ গত বেশকিছুদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। বেশ কয়েকবার হাসপাতালেও ভর্তি হয়েছিলেন। জুন মাসের শেষে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। ভর্তি হন দক্ষিণ কলকাতার বেসরকারি হাসপাতালে। প্রায় দেড় মাস চিকিৎসার পর বাড়ি ফেরেন। কিন্তু সুস্থ হতে পারেন নি।
দক্ষিণ কলকাতার রাজা বসন্ত রায় রোডের বাড়িতে চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণেই ছিলেন সিপিএমের এই বহিষ্কৃত নেতা। কিন্তু মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই ফের হাসপাতালে ফিরতে হয় তাঁকে। মোট ১০ বার লোকসভায় নির্বাচিত সোমনাথ চট্টোপাধ্যায় ভারতের সংসদীয় রাজনীতির ইতিহাসে অন্যতম চর্চিত ব্যক্তিত্ব।
বর্তমানে দীর্ঘদিন সক্রিয় রাজনীতির বাইরে রয়েছেন তিনি। ২০০৪ সালের পর তিনি আর কোনও নির্বাচনে লড়াই করেন নি। ১৯৮৪ সালে দক্ষিণ কলকাতা কেন্দ্রে লোকসভা নির্বাচনে এই সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়কে প্রথমবার পরাস্ত করে সাংসদ হয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ছবিঃ সংগৃহীত
১৩ই আগস্ট ২০১৮ইং