নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলাঃ
বাংলাদেশ ও ত্রিপুরার সংস্কৃতি, প্রাকৃতিক পরিবেশ, ভাষাগত, সামাজিক দিক থেকে মিল রয়েছে। সিলেট অঞ্চলের ১৪টি থানা এলাকা ত্রিপুরার রাজাদের শাসনাধীন ছিলো। বাংলাদেশে অনেক ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থান রয়েছে। অথচ ত্রিপুরার খবরের কাগজগুলিতে যেমন বাংলাদেশের খবর বিস্তারিত থাকেনা তেমনি বাংলাদেশের কাগজগুলিতেও ত্রিপুরার খবর পাওয়া যায়না। ওয়েবসাইটে কিছু খবর থাকলেও তা বিস্তারিত নয়। কথাগুলি বলেছেন রাজ্যের রাজস্বমন্ত্রী এন সি দেববর্মা।
রবিবার(১৬সেপ্টেম্বর) কৃষ্ণনগরস্থিত রাজস্বমন্ত্রীর বাসভবনে আরশি কথা'র পক্ষ থেকে ত্রিপুরা ও বাংলাদেশ বিভাগের এক প্রতিনিধি দল শ্রী দেববর্মার সাথে সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎকারে মিলিত হন। ছিলেন আরশি কথা'র বাংলাদেশ বিভাগের উপদেষ্টা তথা বরিষ্ঠ সাংবাদিক এস আর এ হান্নান, সম্পাদক শান্তনু শর্মা এবং ত্রিপুরা নিউজ বিভাগের সহকারী বার্তাসম্পাদক তন্ময় বনিক। সেখানে আলোচনা প্রসঙ্গে মন্ত্রী শ্রী দেববর্মা পরামর্শ দেন ত্রিপুরা ও বাংলাদেশের কাগজগুলিতে যেন উভয়ে উভয়ের বিভিন্ন বিষয়ের উপর সংবাদ বিস্তারিতভাবে পরিবেশন করে। সামনেই আসছে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের নির্বাচন। এই প্রসঙ্গে রাজস্বমন্ত্রীর অভিমত - যে কোনও রাষ্ট্রের নাগরিকদেরই স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশের অধিকার থাকতে হবে। বিশেষ করে ভারতের মতো বাংলাদেশও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। তাই সেদেশেও মানুষ যেন স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশ করতে পারেন। তাতে দেশ ও জাতির মঙ্গল।
আরশি কথা'র প্রতিনিধিদের সঙ্গে অত্যন্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে খোলামেলাভাবে আলোচনা করেন রাজস্বমন্ত্রী। এদিন কোনওরকম রাজনৈতিক আলোচনা হয়নি। রাজস্বমন্ত্রীর অত্যন্ত সাদামাটা জীবনযাপনে অভিভূত বাংলাদেশের বরিষ্ঠ সাংবাদিক তথা যশোর জেলা সংলগ্ন মাগুরা জেলার মহম্মদপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এস আর এ হান্নান। পরিশেষে শ্রী দেববর্মা আরশি কথা পরিবারের প্রতি শুভেচ্ছাজ্ঞাপন করেন এবং আরশি কথা'র শ্রীবৃদ্ধি ও সার্বিক সফলতা কামনা করেন।
ছবিঃ নিজস্ব
১৬ই সেপ্টেম্বর ২০১৮ইং
বাংলাদেশ ও ত্রিপুরার সংস্কৃতি, প্রাকৃতিক পরিবেশ, ভাষাগত, সামাজিক দিক থেকে মিল রয়েছে। সিলেট অঞ্চলের ১৪টি থানা এলাকা ত্রিপুরার রাজাদের শাসনাধীন ছিলো। বাংলাদেশে অনেক ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থান রয়েছে। অথচ ত্রিপুরার খবরের কাগজগুলিতে যেমন বাংলাদেশের খবর বিস্তারিত থাকেনা তেমনি বাংলাদেশের কাগজগুলিতেও ত্রিপুরার খবর পাওয়া যায়না। ওয়েবসাইটে কিছু খবর থাকলেও তা বিস্তারিত নয়। কথাগুলি বলেছেন রাজ্যের রাজস্বমন্ত্রী এন সি দেববর্মা।
রবিবার(১৬সেপ্টেম্বর) কৃষ্ণনগরস্থিত রাজস্বমন্ত্রীর বাসভবনে আরশি কথা'র পক্ষ থেকে ত্রিপুরা ও বাংলাদেশ বিভাগের এক প্রতিনিধি দল শ্রী দেববর্মার সাথে সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎকারে মিলিত হন। ছিলেন আরশি কথা'র বাংলাদেশ বিভাগের উপদেষ্টা তথা বরিষ্ঠ সাংবাদিক এস আর এ হান্নান, সম্পাদক শান্তনু শর্মা এবং ত্রিপুরা নিউজ বিভাগের সহকারী বার্তাসম্পাদক তন্ময় বনিক। সেখানে আলোচনা প্রসঙ্গে মন্ত্রী শ্রী দেববর্মা পরামর্শ দেন ত্রিপুরা ও বাংলাদেশের কাগজগুলিতে যেন উভয়ে উভয়ের বিভিন্ন বিষয়ের উপর সংবাদ বিস্তারিতভাবে পরিবেশন করে। সামনেই আসছে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের নির্বাচন। এই প্রসঙ্গে রাজস্বমন্ত্রীর অভিমত - যে কোনও রাষ্ট্রের নাগরিকদেরই স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশের অধিকার থাকতে হবে। বিশেষ করে ভারতের মতো বাংলাদেশও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। তাই সেদেশেও মানুষ যেন স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশ করতে পারেন। তাতে দেশ ও জাতির মঙ্গল।
আরশি কথা'র প্রতিনিধিদের সঙ্গে অত্যন্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে খোলামেলাভাবে আলোচনা করেন রাজস্বমন্ত্রী। এদিন কোনওরকম রাজনৈতিক আলোচনা হয়নি। রাজস্বমন্ত্রীর অত্যন্ত সাদামাটা জীবনযাপনে অভিভূত বাংলাদেশের বরিষ্ঠ সাংবাদিক তথা যশোর জেলা সংলগ্ন মাগুরা জেলার মহম্মদপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এস আর এ হান্নান। পরিশেষে শ্রী দেববর্মা আরশি কথা পরিবারের প্রতি শুভেচ্ছাজ্ঞাপন করেন এবং আরশি কথা'র শ্রীবৃদ্ধি ও সার্বিক সফলতা কামনা করেন।
ছবিঃ নিজস্ব
১৬ই সেপ্টেম্বর ২০১৮ইং