আগরতলা ডেস্কঃ
বেশ সাড়া জাগিয়েই আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনারের কার্যালয়ে অমর একুশে ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করা হয়। এক ভাবগম্ভীর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়েই দিনটি উদযাপন করা হয়েছে।
এই অনুষ্ঠান বাঙালি হৃদয়কে যেমন আলোড়িত করে তোলে তেমনি উপস্থিত সবাইকে যেন অনেকটা নস্টালজিক করে তোলে। অস্থায়ী শহীদ স্তম্ভে পুস্পার্ঘ অর্পণ করে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান উপস্থিত সবাই। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুস্পার্ঘ অর্পণ করে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সহকারী হাইকমিশনার কিরীটি চাকমা সহ প্রথম ও দ্বিতীয় সচিব এবং অন্যান্য আধিকারিকরা। ছিলেন স্থানীয় বিশিষ্ট লেখক সাহিত্যিকরা। বিভিন্ন স্কুলের ছাত্রছাত্রীরাও তাতে অংশ নেয়।
ভাষা শহীদদের স্মরণে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে পরিবেশিত গান কবিতা দুই পারের বাংলার মধ্যে বন্ধন ছিন্ন করে এক অনাবিল মুক্তির বাতাবরণ ফুটিয়ে তোলে।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
২১শে ফেব্রুয়ারি ২০১৯ইং
বেশ সাড়া জাগিয়েই আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনারের কার্যালয়ে অমর একুশে ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করা হয়। এক ভাবগম্ভীর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়েই দিনটি উদযাপন করা হয়েছে।
এই অনুষ্ঠান বাঙালি হৃদয়কে যেমন আলোড়িত করে তোলে তেমনি উপস্থিত সবাইকে যেন অনেকটা নস্টালজিক করে তোলে। অস্থায়ী শহীদ স্তম্ভে পুস্পার্ঘ অর্পণ করে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান উপস্থিত সবাই। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুস্পার্ঘ অর্পণ করে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সহকারী হাইকমিশনার কিরীটি চাকমা সহ প্রথম ও দ্বিতীয় সচিব এবং অন্যান্য আধিকারিকরা। ছিলেন স্থানীয় বিশিষ্ট লেখক সাহিত্যিকরা। বিভিন্ন স্কুলের ছাত্রছাত্রীরাও তাতে অংশ নেয়।
ভাষা শহীদদের স্মরণে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে পরিবেশিত গান কবিতা দুই পারের বাংলার মধ্যে বন্ধন ছিন্ন করে এক অনাবিল মুক্তির বাতাবরণ ফুটিয়ে তোলে।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
২১শে ফেব্রুয়ারি ২০১৯ইং