তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
বিধানসভা নির্বাচনে পরাজিত হলেও ধীরে ধীরে শক্তিসঞ্চয় করে পুনরায় উঠে দাঁড়াতে চাইছে বামপন্থীরা। নয়া সরকারের আড়াই মাসের কাজেই আন্দোলনের ইস্যু পেয়ে গেছে বামফ্রন্ট। ওরিয়েন্ট চৌমুহনীতে বামফ্রন্টের গণ অবস্থানের পর এবার আন্দোলনে নামলো সিটু। সোমবার(২৮মে) আগরতলায় সিটি সেন্টারের সামনে গণ অবস্থান করে এরা। নয়া সরকার শ্রমিক সংগঠনের কার্যালয়গুলি গুড়িয়ে দেওয়ার প্রতিবাদে এই গণ অবস্থানের আয়োজন করা হয়। তাতে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের রাজ্য সম্পাদক তথা সাংসদ শংকর প্রসাদ দত্ত, সভাপতি মানিক দে, কৃষকসভার নেতা তথা প্রাক্তন সাংসদ নারায়ণ কর সহ অন্যান্য নেতৃত্বরা। শংকর প্রসাদ দত্ত বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, নির্বাচনের আগে বিজেপি যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলো তা পূরণ করা হবে না। যেমনভাবে কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিশ্রুতি পূরণ করছে না তেমনি বিজেপি-আইপিএফটি জোট সরকারও করবে না। আর তাই মানুষের দৃষ্টিকে অন্যদিকে ঘুরিয়ে দিতে গণতন্ত্রের উপর হামলা করা হচ্ছে। হরণ করা হচ্ছে শ্রমিকদের অধিকার। নয়া সরকার মানুষের কণ্ঠরোধের চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। এর বিরুদ্ধে মানুষকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিবাদ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি।
৩০ থেকে ৪০ বছরের পুরনো শ্রমিক সংগঠনগুলির কার্যালয় ভেঙ্গে দেওয়ায় রাজ্য সরকারের তীব্র সমালোচনা করেন তিনি। তার বক্তব্যে নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর বিরোধী দলের কর্মীদের উপর আক্রমণের প্রসঙ্গও উঠে আসে। একই ইস্যুতে রাজ্য সরকারকে তুলোধুনো করেন সিটুর রাজ্য সভাপতি মানিক দে। এদিনের গণ অবস্থানে সিটু কর্মীদের উপস্থিতি ছিল বেশ ভালই।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
২৮শে মে ২০১৮ইং
বিধানসভা নির্বাচনে পরাজিত হলেও ধীরে ধীরে শক্তিসঞ্চয় করে পুনরায় উঠে দাঁড়াতে চাইছে বামপন্থীরা। নয়া সরকারের আড়াই মাসের কাজেই আন্দোলনের ইস্যু পেয়ে গেছে বামফ্রন্ট। ওরিয়েন্ট চৌমুহনীতে বামফ্রন্টের গণ অবস্থানের পর এবার আন্দোলনে নামলো সিটু। সোমবার(২৮মে) আগরতলায় সিটি সেন্টারের সামনে গণ অবস্থান করে এরা। নয়া সরকার শ্রমিক সংগঠনের কার্যালয়গুলি গুড়িয়ে দেওয়ার প্রতিবাদে এই গণ অবস্থানের আয়োজন করা হয়। তাতে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের রাজ্য সম্পাদক তথা সাংসদ শংকর প্রসাদ দত্ত, সভাপতি মানিক দে, কৃষকসভার নেতা তথা প্রাক্তন সাংসদ নারায়ণ কর সহ অন্যান্য নেতৃত্বরা। শংকর প্রসাদ দত্ত বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, নির্বাচনের আগে বিজেপি যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলো তা পূরণ করা হবে না। যেমনভাবে কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিশ্রুতি পূরণ করছে না তেমনি বিজেপি-আইপিএফটি জোট সরকারও করবে না। আর তাই মানুষের দৃষ্টিকে অন্যদিকে ঘুরিয়ে দিতে গণতন্ত্রের উপর হামলা করা হচ্ছে। হরণ করা হচ্ছে শ্রমিকদের অধিকার। নয়া সরকার মানুষের কণ্ঠরোধের চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। এর বিরুদ্ধে মানুষকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিবাদ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি।
৩০ থেকে ৪০ বছরের পুরনো শ্রমিক সংগঠনগুলির কার্যালয় ভেঙ্গে দেওয়ায় রাজ্য সরকারের তীব্র সমালোচনা করেন তিনি। তার বক্তব্যে নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর বিরোধী দলের কর্মীদের উপর আক্রমণের প্রসঙ্গও উঠে আসে। একই ইস্যুতে রাজ্য সরকারকে তুলোধুনো করেন সিটুর রাজ্য সভাপতি মানিক দে। এদিনের গণ অবস্থানে সিটু কর্মীদের উপস্থিতি ছিল বেশ ভালই।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
২৮শে মে ২০১৮ইং