তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
আবারো শিশুমৃত্যু রাজধানীর আইজিএম হাসপাতালে। অভিযোগ ডাক্তার ও নার্সের গাফিলতিতেই মৃত্যু হয়েছে নবজাতকের। যদিও হাসপাতালের ডাক্তাররা সেই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন। নয়া রাজ্য সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর স্বাস্থ্যমন্ত্রী সুদীপ রায় বর্মণ আন্তরিকভাবে চাইছেন হাসপাতালগুলিতে পরিষেবার মানোন্নয়ন করতে। কিন্তু তা এখন পর্যন্ত সম্ভব হয়ে উঠেনি। জিবিপি এবং আইজিএম হাসপাতালে ডাক্তারদের গাফিলতিতে রোগী মৃত্যুর অভিযোগ অব্যাহত রয়েছে। রবিবার(২৪জুন) সকালে আইজিএম হাসপাতালে মৃত্যু হয় এক নবজাতকের। শিশুটির বাবা প্রতাপগড়ের ঝুটন সূত্রধর জানান, বুধবার তিনি তার স্ত্রীকে আইজিএম হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছিলেন। বৃহস্পতিবার সিজারিয়ান ডেলিভারি হয়। মা ও সন্তান হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন। শনিবার রাতে শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়লেও ডাক্তাররা গুরুত্ব দেননি বলে অভিযোগ।মাত্র তিনদিনেই জীবনদীপ নিভে যায় শিশু পুত্রটির। এই ঘটনায় হাসপাতালে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে অন্যান্য রোগীদের মধ্যে। হাসপাতালে বিক্ষোভ দেখান সন্তানহারা পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি এলাকাবাসীরাও। কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন তারা। অভিযোগ তোলা হয় ডাক্তার ও নার্সদের বিরুদ্ধে কর্তব্যে গাফিলতির। এদিকে কর্তব্যরত ডাক্তাররা এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন। তাদের অভিমত, মাতৃদুগ্ধ পানের সময় শিশুটি বমি করে। তখন দুধ শ্বাসনালীতে চলে যায়। তাতেই মৃত্যু হয় শিশুটির। নবজাতকদের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি থাকে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন হাসপাতালের এক ডাক্তার।
ছবিঃ ইন্টারনেট হইতে সংগৃহীত
২৪শে জুন ২০১৮ইং
আবারো শিশুমৃত্যু রাজধানীর আইজিএম হাসপাতালে। অভিযোগ ডাক্তার ও নার্সের গাফিলতিতেই মৃত্যু হয়েছে নবজাতকের। যদিও হাসপাতালের ডাক্তাররা সেই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন। নয়া রাজ্য সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর স্বাস্থ্যমন্ত্রী সুদীপ রায় বর্মণ আন্তরিকভাবে চাইছেন হাসপাতালগুলিতে পরিষেবার মানোন্নয়ন করতে। কিন্তু তা এখন পর্যন্ত সম্ভব হয়ে উঠেনি। জিবিপি এবং আইজিএম হাসপাতালে ডাক্তারদের গাফিলতিতে রোগী মৃত্যুর অভিযোগ অব্যাহত রয়েছে। রবিবার(২৪জুন) সকালে আইজিএম হাসপাতালে মৃত্যু হয় এক নবজাতকের। শিশুটির বাবা প্রতাপগড়ের ঝুটন সূত্রধর জানান, বুধবার তিনি তার স্ত্রীকে আইজিএম হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছিলেন। বৃহস্পতিবার সিজারিয়ান ডেলিভারি হয়। মা ও সন্তান হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন। শনিবার রাতে শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়লেও ডাক্তাররা গুরুত্ব দেননি বলে অভিযোগ।মাত্র তিনদিনেই জীবনদীপ নিভে যায় শিশু পুত্রটির। এই ঘটনায় হাসপাতালে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে অন্যান্য রোগীদের মধ্যে। হাসপাতালে বিক্ষোভ দেখান সন্তানহারা পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি এলাকাবাসীরাও। কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন তারা। অভিযোগ তোলা হয় ডাক্তার ও নার্সদের বিরুদ্ধে কর্তব্যে গাফিলতির। এদিকে কর্তব্যরত ডাক্তাররা এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন। তাদের অভিমত, মাতৃদুগ্ধ পানের সময় শিশুটি বমি করে। তখন দুধ শ্বাসনালীতে চলে যায়। তাতেই মৃত্যু হয় শিশুটির। নবজাতকদের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি থাকে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন হাসপাতালের এক ডাক্তার।
ছবিঃ ইন্টারনেট হইতে সংগৃহীত
২৪শে জুন ২০১৮ইং