তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
উত্তর পূর্বাঞ্চলে জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন প্রকল্পে কাজের অগ্রগতি নিয়ে এক পর্যালোচনা বৈঠক ও কর্মশালা শুরু হয়েছে আগরতলায় প্রজ্ঞা ভবনে। বৃহস্পতিবার(১২জুলাই) দু'দিন ব্যাপী এই কর্মশালার উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী সুদীপ রায় বর্মণ।
উত্তর পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন রাজ্য থেকে প্রতিনিধিরা এই অনুষ্ঠানে অংশ নেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে কেন্দ্রীয় জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন প্রকল্পের আধিকারিকদের মঞ্চে বসিয়েই দাবি করেন স্বাস্থ্য মিশনে নিয়োজিত কর্মীরা এই চাকরিতে সন্তুষ্ট নয়। তাদের যেন চাকরিতে নিয়মিত করা হয়। হল ভর্তি স্বাস্থ্য মিশনের কর্মীরা করতালি দিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্যের প্রতি সমর্থন জানান।
মন্ত্রী তার বক্তব্যে স্বাস্থ্য মিশন প্রকল্পে রাজ্য সরকার কি কি কাজ করছে সেই তথ্যও তুলে ধরেন। মিশন ইন্দ্রধনুষ, আয়ুষ্মান ভারত, রুবেলা ক্যাম্পেইন, প্রধানমন্ত্রী ন্যাশনাল ডায়ালিসিস প্রোগ্রাম সহ বেশ কিছু প্রকল্পের কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করেন তিনি। স্বাস্থ্যমন্ত্রী দাবি করেন রাজ্য সরকার জিবি হাসপাতাল ছাড়াও জেলাস্তরে হাসপাতালগুলির পরিকাঠামোগত উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে।
জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে স্বাস্থ্য পরিষেবার ক্ষেত্রে উত্তর পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলি কি অবস্থায় আছে তার তথ্য ভিত্তিক চিত্র তুলে ধরেন এমওএইচএফডব্লিউ এর যুগ্ম সচিব(পলিসি) ডঃ মনোহর অগনানি।
অনুষ্ঠানে বিশিষ্টদের মধ্যে ছিলেন ন্যাশনাল হেলথ সিস্টেম রিসোর্স সেন্টারের একজিকিউটিভ ডিরেক্টর ডঃ রজনী ভেদ, মেঘালয়ের স্বাস্থ্য সচিব প্রবীন বক্সি, মিজোরামের স্বাস্থ্য সচিব লালরিনলিয়ানা ফানাই,আসামের এনএইচএম এর মিশন ডিরেক্টর জেভিএন সুব্রমনিয়াম, নাগাল্যান্ডের মিশন ডিরেক্টর ডঃ কে মেদিখ্রু, সিকিমের মিশন ডিরেক্টর ডঃ বিমল কুমার রাই, ত্রিপুরা সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দপ্তরের সচিব সমরজিৎ ভৌমিক সহ অন্যান্যরা।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১২ই জুলাই ২০১৮ইং
উত্তর পূর্বাঞ্চলে জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন প্রকল্পে কাজের অগ্রগতি নিয়ে এক পর্যালোচনা বৈঠক ও কর্মশালা শুরু হয়েছে আগরতলায় প্রজ্ঞা ভবনে। বৃহস্পতিবার(১২জুলাই) দু'দিন ব্যাপী এই কর্মশালার উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী সুদীপ রায় বর্মণ।
উত্তর পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন রাজ্য থেকে প্রতিনিধিরা এই অনুষ্ঠানে অংশ নেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী তার বক্তব্যে কেন্দ্রীয় জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন প্রকল্পের আধিকারিকদের মঞ্চে বসিয়েই দাবি করেন স্বাস্থ্য মিশনে নিয়োজিত কর্মীরা এই চাকরিতে সন্তুষ্ট নয়। তাদের যেন চাকরিতে নিয়মিত করা হয়। হল ভর্তি স্বাস্থ্য মিশনের কর্মীরা করতালি দিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্যের প্রতি সমর্থন জানান।
মন্ত্রী তার বক্তব্যে স্বাস্থ্য মিশন প্রকল্পে রাজ্য সরকার কি কি কাজ করছে সেই তথ্যও তুলে ধরেন। মিশন ইন্দ্রধনুষ, আয়ুষ্মান ভারত, রুবেলা ক্যাম্পেইন, প্রধানমন্ত্রী ন্যাশনাল ডায়ালিসিস প্রোগ্রাম সহ বেশ কিছু প্রকল্পের কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করেন তিনি। স্বাস্থ্যমন্ত্রী দাবি করেন রাজ্য সরকার জিবি হাসপাতাল ছাড়াও জেলাস্তরে হাসপাতালগুলির পরিকাঠামোগত উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে।
জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে স্বাস্থ্য পরিষেবার ক্ষেত্রে উত্তর পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলি কি অবস্থায় আছে তার তথ্য ভিত্তিক চিত্র তুলে ধরেন এমওএইচএফডব্লিউ এর যুগ্ম সচিব(পলিসি) ডঃ মনোহর অগনানি।
অনুষ্ঠানে বিশিষ্টদের মধ্যে ছিলেন ন্যাশনাল হেলথ সিস্টেম রিসোর্স সেন্টারের একজিকিউটিভ ডিরেক্টর ডঃ রজনী ভেদ, মেঘালয়ের স্বাস্থ্য সচিব প্রবীন বক্সি, মিজোরামের স্বাস্থ্য সচিব লালরিনলিয়ানা ফানাই,আসামের এনএইচএম এর মিশন ডিরেক্টর জেভিএন সুব্রমনিয়াম, নাগাল্যান্ডের মিশন ডিরেক্টর ডঃ কে মেদিখ্রু, সিকিমের মিশন ডিরেক্টর ডঃ বিমল কুমার রাই, ত্রিপুরা সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দপ্তরের সচিব সমরজিৎ ভৌমিক সহ অন্যান্যরা।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১২ই জুলাই ২০১৮ইং