অনুসন্ধানী প্রতিবেদন,বাংলাদেশঃ
বাংলাদেশের মাগুরা জেলাধীন মহম্মদপুর উপজেলা সদরের মধুমতি নদীতে ভাসমান খাঁচায় মৎস্য চাষ প্রকল্পের ৬০ সদস্যের অধিকাংশকেই রাখা হয়েছে কাগজে-কলমে। যারা এ সম্পর্কে তেমন কিছুই জানেন না। বিষয়টি অনুসন্ধানে উঠে এসেছে অনিয়ম ও অসঙ্গতি।
মৎস্য অধিদপ্তরের অধীণে ইউনিয়ন পর্যায়ে মৎস্য চাষ প্রযুক্তি সম্প্রসারণ প্রকল্পের (দ্বিতীয় পর্যায়) আওতায় গত ৯ জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে খাঁচায় মৎস্যপোনা অবমুক্ত করা হয়। অথচ এই প্রকল্পের ৬০ সদস্যের মধ্যে অধিকাংশেরই বিষয়টি অজানা। প্রকল্পের ৩টি সিবিজি গ্রুপের সভাপতি ও সাধারণ সম্পদকের ৬টি পদের মধ্যে একই পরিবারে রয়েছেন ৪ জন। প্রকল্পের অধিকাংশ সদস্যকে রাখা হয়েছে নামকাওয়াস্তে। যারা এই প্রকল্প সম্পর্কে বা নিজেদের সদস্য থাকার বিষয়ে জ্ঞাত নন। হাতেগোনা কতিপয় সদস্য প্রকল্পের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত থাকলেও অধিকাংশই তেমন কিছুই জানেন না। স্থানীয় মৎস্য বিভাগ এবং প্রকল্পের সিবিজি কমিটির সভাপতি বা সেক্রেটারীর পক্ষ থেকেও অধিকাংশ সদস্যদের কিছুই জানানো হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। ওই প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারিভাবে ৬ লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের সদস্য ঈদুল শেখ বলেন, এ বিষয়ে আমি তেমন কিছুই জানিনা। শুধু ঈদুল শেখ নন; কামরুল ইসলাম, সুমন রায়হান, মৃত্যুঞ্জয় শীল, রতন রাজবংশী, কাঞ্চন ঘোষ, আকরাম হোসেন, অপূর্ব কুন্ডুসহ অধিকাংশের বক্তব্য একই। এসব সদস্যরা এ বিষয়ে তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কতৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা (অ.দা.) ও প্রকল্পের সদস্য সচিব মীর লিয়াকত আলী বলেন, জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও ছবি গ্রহণের মাধ্যমে যাচা-বাছাই পূর্বক সদস্য নির্বাচন করা হয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও প্রকল্পের সভাপতি মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান বলেন, এখানে সরকারিভাবে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। ৩টি গ্রুপে কোনো অনিয়ম হয়ে থাকলে সেটা তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বাংলাদেশের মাগুরা জেলাধীন মহম্মদপুর উপজেলা সদরের মধুমতি নদীতে ভাসমান খাঁচায় মৎস্য চাষ প্রকল্পের ৬০ সদস্যের অধিকাংশকেই রাখা হয়েছে কাগজে-কলমে। যারা এ সম্পর্কে তেমন কিছুই জানেন না। বিষয়টি অনুসন্ধানে উঠে এসেছে অনিয়ম ও অসঙ্গতি।
মৎস্য অধিদপ্তরের অধীণে ইউনিয়ন পর্যায়ে মৎস্য চাষ প্রযুক্তি সম্প্রসারণ প্রকল্পের (দ্বিতীয় পর্যায়) আওতায় গত ৯ জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে খাঁচায় মৎস্যপোনা অবমুক্ত করা হয়। অথচ এই প্রকল্পের ৬০ সদস্যের মধ্যে অধিকাংশেরই বিষয়টি অজানা। প্রকল্পের ৩টি সিবিজি গ্রুপের সভাপতি ও সাধারণ সম্পদকের ৬টি পদের মধ্যে একই পরিবারে রয়েছেন ৪ জন। প্রকল্পের অধিকাংশ সদস্যকে রাখা হয়েছে নামকাওয়াস্তে। যারা এই প্রকল্প সম্পর্কে বা নিজেদের সদস্য থাকার বিষয়ে জ্ঞাত নন। হাতেগোনা কতিপয় সদস্য প্রকল্পের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত থাকলেও অধিকাংশই তেমন কিছুই জানেন না। স্থানীয় মৎস্য বিভাগ এবং প্রকল্পের সিবিজি কমিটির সভাপতি বা সেক্রেটারীর পক্ষ থেকেও অধিকাংশ সদস্যদের কিছুই জানানো হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। ওই প্রকল্প বাস্তবায়নে সরকারিভাবে ৬ লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের সদস্য ঈদুল শেখ বলেন, এ বিষয়ে আমি তেমন কিছুই জানিনা। শুধু ঈদুল শেখ নন; কামরুল ইসলাম, সুমন রায়হান, মৃত্যুঞ্জয় শীল, রতন রাজবংশী, কাঞ্চন ঘোষ, আকরাম হোসেন, অপূর্ব কুন্ডুসহ অধিকাংশের বক্তব্য একই। এসব সদস্যরা এ বিষয়ে তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কতৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা (অ.দা.) ও প্রকল্পের সদস্য সচিব মীর লিয়াকত আলী বলেন, জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও ছবি গ্রহণের মাধ্যমে যাচা-বাছাই পূর্বক সদস্য নির্বাচন করা হয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও প্রকল্পের সভাপতি মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান বলেন, এখানে সরকারিভাবে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। ৩টি গ্রুপে কোনো অনিয়ম হয়ে থাকলে সেটা তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
প্রতিবেদকঃ এস আর এ হান্নান
ছবিঃ সৌজন্যে প্রতিবেদক
১২ই আগস্ট ২০১৮ইং
good news
উত্তরমুছুন