তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
শুরু হয়েছে রাজ্যের ঐতিহ্যবাহী কের পুজা। প্রথা অনুযায়ী খারচি পূজা শেষ হওয়ার সাতদিন পর কের পূজা শুরু হয়। রাজন্য আমল থেকে ত্রিপুরায় এই কের পূজা হয়ে আসছে। সুখসমৃদ্ধি কামনায় এবং জরাব্যধি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এই কের পূজার আয়োজন।
কের কথার অর্থ সীমানা বা গণ্ডী। আগে এই কের আগরতলার উজ্জয়ন্ত প্রাসাদ ও পুরাতন আগরতলায় পুরাতন হাভেলীতে অনেকটা জায়গা জুরে হতো। এখন কালের বিবর্তনে কের পূজার গণ্ডী অনেকটাই কমিয়ে আনা হয়েছে।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
৪ঠা আগস্ট ২০১৮ইং
শুরু হয়েছে রাজ্যের ঐতিহ্যবাহী কের পুজা। প্রথা অনুযায়ী খারচি পূজা শেষ হওয়ার সাতদিন পর কের পূজা শুরু হয়। রাজন্য আমল থেকে ত্রিপুরায় এই কের পূজা হয়ে আসছে। সুখসমৃদ্ধি কামনায় এবং জরাব্যধি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এই কের পূজার আয়োজন।
কের কথার অর্থ সীমানা বা গণ্ডী। আগে এই কের আগরতলার উজ্জয়ন্ত প্রাসাদ ও পুরাতন আগরতলায় পুরাতন হাভেলীতে অনেকটা জায়গা জুরে হতো। এখন কালের বিবর্তনে কের পূজার গণ্ডী অনেকটাই কমিয়ে আনা হয়েছে।
পরম্পরাগত ভাবেই উজ্জয়ন্ত প্রাসাদের এক কোণে এই পূজার আয়োজন করা হয়। শুক্রবার(৩আগস্ট) রাত ১০টা থেকেই কের এর শুভারম্ভ হয়। রাতে অধিবাসের পর শনিবার(৪আগস্ট) সকাল থেকে পূজা শুরু হয়। রাজপুরোহিত কেশব ভট্টাচার্য জানান, জাতি-উপজাতির মিলনের পূজা কের। তবে কের এর গণ্ডির মধ্যে সবাই প্রবেশ করতে পারেন না।
কের পূজা মানে চতুর্দশ দেবতারই পূজা। অত্যন্ত শ্রদ্ধাভক্তি ও নিষ্ঠার সঙ্গে বিধিনিষেধ মেনে এই পূজা করতে হয়।ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
৪ঠা আগস্ট ২০১৮ইং