তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
সেই মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিতে আবারো নাড়ির টানে মিলেমিশে একাকার হলো ভারত ও বাংলাদেশ। বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবসে সামিল হলেন এপারের বিদ্বজ্জনেরা। অন্যান্যবারের মতো এবছরও আগরতলাস্থিত বাংলাদেশের সহকারী হাই কমিশনারের কার্যালয়ে সে দেশের মহান বিজয় দিবস উদযাপন করা হয়। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন সহকারী হাইকমিশনার কিরীটি চাকমা। তারপর বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। উপস্থিত সবাই বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান।
মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মৃতিতে প্রার্থনাও করা হয়। অনুষ্ঠানে রাজ্য সহ বাংলাদেশের বিশিষ্ট লেখক,সাহিত্যিক ও সংস্কৃতিপ্রেমীরাও উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে সন্ধ্যায় আতশবাজি পোড়ানো হয়। তারপর হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। তাতে দুইপারের শিল্পীরাই অংশ নেয়। তাদের পরিবেশনায় উঠে আসে বাংলার লোকগান, কবিতা আর সংস্কৃতি। প্রসঙ্গত, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সহযোগিতায় বিজয়ের স্বাদ পেয়েছিলো বাংলাদেশ। তারপরই বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের মর্যাদা পায়।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১৬ই ডিসেম্বর ২০১৮ইং
সেই মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিতে আবারো নাড়ির টানে মিলেমিশে একাকার হলো ভারত ও বাংলাদেশ। বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবসে সামিল হলেন এপারের বিদ্বজ্জনেরা। অন্যান্যবারের মতো এবছরও আগরতলাস্থিত বাংলাদেশের সহকারী হাই কমিশনারের কার্যালয়ে সে দেশের মহান বিজয় দিবস উদযাপন করা হয়। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন সহকারী হাইকমিশনার কিরীটি চাকমা। তারপর বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। উপস্থিত সবাই বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান।
মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মৃতিতে প্রার্থনাও করা হয়। অনুষ্ঠানে রাজ্য সহ বাংলাদেশের বিশিষ্ট লেখক,সাহিত্যিক ও সংস্কৃতিপ্রেমীরাও উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে সন্ধ্যায় আতশবাজি পোড়ানো হয়। তারপর হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। তাতে দুইপারের শিল্পীরাই অংশ নেয়। তাদের পরিবেশনায় উঠে আসে বাংলার লোকগান, কবিতা আর সংস্কৃতি। প্রসঙ্গত, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সহযোগিতায় বিজয়ের স্বাদ পেয়েছিলো বাংলাদেশ। তারপরই বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের মর্যাদা পায়।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১৬ই ডিসেম্বর ২০১৮ইং