জিএসটি, নোটবন্দি, র্যাফাল কেলেঙ্কারি -- বিরোধীদের প্রচারের কোনও ইস্যুই গ্রহণ করলেন না দেশবাসী। দেশের উন্নয়ন ও সুরক্ষায় দেশবাসী অগাধ আস্থা ও বিশ্বাস রাখলেন নরেন্দ্র মোদির উপর। তাইতো ২০১৪ এর আসনসংখ্যা ছাপিয়ে গেলো এনডিএ।
একক ভাবে বিজেপি'র আসনসংখ্যাও বেড়েছে। আগামী ২৬মে সরকার গঠনের দাবি জানাবে বিজেপি জোট। সম্ভবত ২৯মে শপথ নেবেন নরেন্দ্র মোদি।
ইজরায়েল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, রাশিয়া সহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মোদিকে। এমনকি ইমরান খান, শেখ হাসিনাও অভিনন্দন জানিয়েছেন। অন্যদিকে সব বিরোধী শিবিরেই হতাশার ছাপ। পরাজয়ের উল্লেখযোগ্য উদাহরণে আমেথি কেন্দ্রে বিজেপি'র স্মৃতি ইরানীর কাছে রাহুল গান্ধীর হার।
পশ্চিমবঙ্গেও ধস নেমেছে তৃণমূল শিবিরে। আঞ্চলিক দলগুলির মধ্যে অন্ধ্রপ্রদেশে জগমোহন রেড্ডি ও ওড়িশায় নবীন পট্টনায়েকের দল ছাড়া আর কোনও দলই তেমন সুবিধা করতে পারেনি।
সব মিলিয়ে বলা যায় গোটা দেশেই মোদি ঝড়ে উড়ে যায় বিরোধীরা।
ছবিঋণঃ ইন্টারনেটের সৌজন্যে
২৪শে মে ২০১৯ইং