০২, ফেব্রুয়ারি ২০২০ অমর একুশে গ্রন্থমেলার উদ্বোধন করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জনপ্রিয় লেখক- কবি ও মানবাধিকার কর্মী খোরশেদ আলম বিপ্লব এর লেখা কাব্যগ্রন্থ "রক্তে ভেজা শার্ট" ও উপন্যাস " শেষ বিদায়ের অশ্রু" মহান একুশে বইমেলা ২০২০-এ ইন্তামিন প্রকাশন(স্টল নংঃ ৩০৯-৩১০) থেকে প্রকাশিত হয়েছে। জনপ্রিয় এ লেখক সবসময় তার লেখনীতে বাস্তবের চরম সত্যকে প্রকাশ্যে তুলে ধরেন সকল রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে।
" ভোরের স্নিগ্ধ আলোয় আলোকিত চারপাশ দেখে হেসে উঠবে সদ্য প্রস্ফুটিত ভবিষ্যৎ প্রজন্ম। মমতাময়ীর ভাঙ্গা কুঁড়েঘরে আনন্দের বন্যা বয়ে বেড়াবে,আর স্বপ্ন বঞ্চিত মা অশ্রু মুছে আকাশপানে তাকিয়ে দীর্ঘনিঃশ্বাস ছেড়ে চিৎকার করে বলবে-" বাছা তোর হাতে রেখে গেলাম আমার স্বপ্ন আর শেষ প্রার্থনার ইচ্ছে গুলো"। যে অবিচার আর অন্যের রোষানলে তোর পূর্ব আত্মাগুলো নির্বাক হয়ে চোখের জলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য চিরতরে চলে গেছে । সেই ইচ্ছে গুলো তোর পদার্পণের শান্তির বার্তা নিয়ে আসবে সব মায়ের কোলে, তবে আমি মাতৃত্বের স্বাদ আর স্রষ্টার সৃষ্টিতে ওপারে ভালো থাকবো। স্রষ্টার সৃষ্টি না হলে কর্ম আর প্রার্থনায় জাগিয়ে তুলতে হবে মানবতাবোধ,বিবেক আর মনুষ্যত্বে, ভাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করে নিতে হবে পরিবার তথা গোটা সমাজকে। তবেই মুক্তি তবেই শান্তি তবে সাফল্য যে সাফল্যে পরস্পরের দ্বার উন্মুক্ত হয়ে যাবে সমস্ত বাসনা মহান সৃষ্টিকর্তার পদতলে। আর আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম স্বার্থান্বেষীদের অবহেলিত সন্তানরা প্রাণখুলে স্বাধীনতা ও মুক্তির গান গাইবে আর চারপাশের জঞ্জালগুলো ঘৃণাভরে মনে করবে। আমার বিশ্বাস জাতির দুর্দিনে সুবাতাস ফিরে আসবে একদিন আর তখন ব্যতীত মমতাময়ীর মনে তৃপ্তির হাসি ফুটে উঠবে কোন এক প্রহরে "রক্তভেজা শাটে"।
লেখক এবারের কাব্যগ্রন্থে অতীত ও বর্তমান ঘুনে ধরা সমাজের এক নির্মম চিত্র তুলে ধরার পাশাপাশি ভালোবাসা, বিরহ, ব্যথা-বেদনা, চাওয়া-পাওয়া তুলে ধরেছেন পাঠকের সামনে। যেমন-" ভোরের স্নিগ্ধ আলোয় আলোকিত চারপাশ দেখে হেসে উঠবে সদ্য প্রস্ফুটিত ভবিষ্যৎ প্রজন্ম। মমতাময়ীর ভাঙ্গা কুঁড়েঘরে আনন্দের বন্যা বয়ে বেড়াবে,আর স্বপ্ন বঞ্চিত মা অশ্রু মুছে আকাশপানে তাকিয়ে দীর্ঘনিঃশ্বাস ছেড়ে চিৎকার করে বলবে-" বাছা তোর হাতে রেখে গেলাম আমার স্বপ্ন আর শেষ প্রার্থনার ইচ্ছে গুলো"। যে অবিচার আর অন্যের রোষানলে তোর পূর্ব আত্মাগুলো নির্বাক হয়ে চোখের জলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য চিরতরে চলে গেছে । সেই ইচ্ছে গুলো তোর পদার্পণের শান্তির বার্তা নিয়ে আসবে সব মায়ের কোলে, তবে আমি মাতৃত্বের স্বাদ আর স্রষ্টার সৃষ্টিতে ওপারে ভালো থাকবো। স্রষ্টার সৃষ্টি না হলে কর্ম আর প্রার্থনায় জাগিয়ে তুলতে হবে মানবতাবোধ,বিবেক আর মনুষ্যত্বে, ভাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করে নিতে হবে পরিবার তথা গোটা সমাজকে। তবেই মুক্তি তবেই শান্তি তবে সাফল্য যে সাফল্যে পরস্পরের দ্বার উন্মুক্ত হয়ে যাবে সমস্ত বাসনা মহান সৃষ্টিকর্তার পদতলে। আর আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম স্বার্থান্বেষীদের অবহেলিত সন্তানরা প্রাণখুলে স্বাধীনতা ও মুক্তির গান গাইবে আর চারপাশের জঞ্জালগুলো ঘৃণাভরে মনে করবে। আমার বিশ্বাস জাতির দুর্দিনে সুবাতাস ফিরে আসবে একদিন আর তখন ব্যতীত মমতাময়ীর মনে তৃপ্তির হাসি ফুটে উঠবে কোন এক প্রহরে "রক্তভেজা শাটে"।
তিনি তার অপর বইতে বলেছেন - বহতা নদীর মত জীবন চলমান। বাধা- বিঘ্ন কঠিন বিপদ পেরিয়ে আলো-আঁধারের খেলার মাঝে এগিয়ে যেতে হবে। থেমে যাবার নাম জীবন নয়,থেমে যাওয়া মানেই তো নিঃশেষ। জীবনের নীতি ও সময়ের গতি খুব সূক্ষ্ম সময় গড়িয়ে চলে আপন নিয়মে নিজস্ব ধারায়। ঊষালগ্ন হতে সূর্যাস্ত পর্যন্ত কত কি যে ঘটে যায় আবার কোথাও থেমেও যায়। এনিয়ে সময়ের কোনো মাথাব্যথা নেই নিজস্ব গতিতে নিজের গন্তব্য ছুটে চলে অবিরাম। অতীত বর্তমানের দিকে তাকিয়ে ভবিষ্যতকে সংযত করতে হয়। বর্তমান কাল ছুটছে বলে স্তব্ধ অতীতের এত মূল্য। সময় ও পরিস্থিতি সবকিছুর ঊর্ধ্বে এসে কোথাও আমার কিছুটা সময় থেমে যেতে হয় ঠিক তেমনি অতীতের স্মৃতির দুয়ারে শেষ বিদায় লগ্নে মনের অজান্তে গড়িয়ে পড়ে শেষ বিদায়ের অশ্রু।
লেখক খোরশেদ আলম বিপ্লব চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার ১০ নং পুর্ব ফতেপুর ইউনিয়নের সিপাই কান্দি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
আশাকরি তিনি বেঁচে থাকবেন তার কর্ম ও সাহিত্যে চর্চার মাধ্যমে। অমর একুশে গ্রন্থমেলা সফল হবে এই প্রত্যাশা পাঠকদের কাছে।
লেখক খোরশেদ আলম বিপ্লব চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার ১০ নং পুর্ব ফতেপুর ইউনিয়নের সিপাই কান্দি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
আশাকরি তিনি বেঁচে থাকবেন তার কর্ম ও সাহিত্যে চর্চার মাধ্যমে। অমর একুশে গ্রন্থমেলা সফল হবে এই প্রত্যাশা পাঠকদের কাছে।
আরশিকথা প্রচার-বিনোদন ডেস্ক
৫ই ফেব্রুয়ারি ২০২০