নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলাঃ
কোনও নির্দেশ নয়, আহ্বান।প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে জনতার কারফিউতে মানুষ যেভাবে সাড়া দিয়েছেন তা বলতে গেলে ঐতিহাসিক।গোটা রাজ্যের মানুষ রবিবার(২২ মার্চ) জনতার কারফিউতে অভূতপূর্ব সাড়া দেন।রাস্তাঘাট শুনশান।চলেনি যানবাহন।
গোটা দিন রাজপথে পুলিশ ও ট্রাফিক কর্মীদের দেখা যায়।যারাই বিশেষ প্রয়োজনে বাড়ি থেকে বের হয়েছেন পুলিশ তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করেন।করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে আগাম সতর্কতা স্বরূপ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রবিবার(২২ মার্চ) সকাল ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত জনতার কারফিউ পালনের আহ্বান জানান দেশবাসীর কাছে।দেশবাসীও প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে অভূতপূর্ব সাড়া দেন।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেবও জনতার কারফিউ পালনের অনুরোধ জানান।গোটা রাজ্যেই এদিন একই চিত্র পরিলক্ষিত হয়।খোলা হয়নি হাট-বাজার,দোকানপাট।রাজ্যবাসী করোনা ভাইরাস নিয়ে কতটা সতর্ক তা এদিনের জনতার কারফিউতেই আন্দাজ করা যায়।সন্ধ্যার পরও মানুষ রাস্তায় বের হন নি।করোনায় আক্রান্তদের পরিষেবা দিতে যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন তাদের অভিনন্দন জানাতে এদিন সন্ধ্যায় মহিলা পুরুষ সহ সবার শঙ্খ,কাসর,ঘণ্টা বাজাতে অনুরোধ করা হয়েছিলো।
তাতেও ব্যাপক সাড়া পরিলক্ষিত হয়েছে।প্রতিটি পাড়ায় পাড়ায় অলিতেগলিতে সন্ধ্যায় শঙ্খ-কাসর-ঘণ্টা বাজানো হয়।
এদিন মুখ্যমন্ত্রীও পরিবার সহ এই কর্মসূচীতে অংশ নেন।সাংসদ প্রতিমা ভৌমিক এর বাসভবনের সামনেও দেখা যায় একই চিত্র।অনেকে বাড়ির গেইটের সামনে ধূপকাঠি ও মোমবাতিও জ্বালান।সব মিলিয়ে বলা যায় করোনা এর মোকাবিলায় মানুষ সতর্ক তা এদিনের বাস্তব চিত্র দেখলেই বোঝা যায়।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ এবং সংগৃহীত
২২শে মার্চ ২০২০
কোনও নির্দেশ নয়, আহ্বান।প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে জনতার কারফিউতে মানুষ যেভাবে সাড়া দিয়েছেন তা বলতে গেলে ঐতিহাসিক।গোটা রাজ্যের মানুষ রবিবার(২২ মার্চ) জনতার কারফিউতে অভূতপূর্ব সাড়া দেন।রাস্তাঘাট শুনশান।চলেনি যানবাহন।
মোটর স্ট্যান্ডগুলিতে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে থাকে ছোটবড় যানবাহনগুলি।খোলা হয়নি দোকানপাট।
হকারদেরও দেখা যায়নি।পেট্রোল পাম্পগুলি পর্যায়ক্রমে খোলা থাকে।চলেনি রেল।আগরতলা রেল স্টেশনে দূরপাল্লার এবং লোকাল ট্রেনগুলি ঠায় দাঁড়িয়ে থাকে।ছিলো না কোনও যাত্রী।গোটা দিন রাজপথে পুলিশ ও ট্রাফিক কর্মীদের দেখা যায়।যারাই বিশেষ প্রয়োজনে বাড়ি থেকে বের হয়েছেন পুলিশ তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করেন।করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে আগাম সতর্কতা স্বরূপ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রবিবার(২২ মার্চ) সকাল ৭টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত জনতার কারফিউ পালনের আহ্বান জানান দেশবাসীর কাছে।দেশবাসীও প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে অভূতপূর্ব সাড়া দেন।
তাতেও ব্যাপক সাড়া পরিলক্ষিত হয়েছে।প্রতিটি পাড়ায় পাড়ায় অলিতেগলিতে সন্ধ্যায় শঙ্খ-কাসর-ঘণ্টা বাজানো হয়।
এদিন মুখ্যমন্ত্রীও পরিবার সহ এই কর্মসূচীতে অংশ নেন।সাংসদ প্রতিমা ভৌমিক এর বাসভবনের সামনেও দেখা যায় একই চিত্র।অনেকে বাড়ির গেইটের সামনে ধূপকাঠি ও মোমবাতিও জ্বালান।সব মিলিয়ে বলা যায় করোনা এর মোকাবিলায় মানুষ সতর্ক তা এদিনের বাস্তব চিত্র দেখলেই বোঝা যায়।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ এবং সংগৃহীত
২২শে মার্চ ২০২০