নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলাঃ
লকডাউনে সুযোগ বুঝে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সাধারণ গ্রাহকদের পকেট কাটছেন এই অভিযোগ পাওয়া মাত্রই মাঠে নামে সদর মহকুমা প্রশাসন।খোদ খাদ্যমন্ত্রী মঙ্গলবার(২৪ মার্চ) বাজারের অবস্থা পরিদর্শনে বের হন।খাদ্যমন্ত্রী মনোজ কান্তি দেব মঙ্গলবার(২৪ মার্চ) মহারাজগঞ্জ বাজারে অভিযান চালান।
সঙ্গে ছিলেন সদর মহকুমা শাসক অসীম সাহা।সদর মহকুমা শাসক এর আগে রাজধানীর লেইক চৌমুহনী ও দুর্গা চৌমুহনী বাজারে অভিযান চালান।অতিরিক্ত মূল্য আদায় এবং কালোবাজারির দায়ে পাঁচজনকে আটক করা হয়।খাদ্যমন্ত্রী স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর যথেষ্ট মজুত রয়েছে।
কেউ যেন কালবাজারি না করেন।অতিরিক্ত দাম যেন গ্রাহকদের কাছ থেকে না নেওয়া হয়।অভিযোগ পেলে প্রশাসন কঠোর পদক্ষেপ নেবে।দোকানে মূল্য তালিকা প্রকাশ করে তা জনসমক্ষে রাখার জন্য বলা হয়েছে।মহারাজগঞ্জ বাজারে কোনও ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া না গেলেও সদর মহকুমা শাসক লেইক চৌমুহনী ও দুর্গা চৌমুহনী বাজারে পাঁচ জন অসাধু ব্যবসায়ীকে আটক করেছেন।
অ্যাসেনশিয়াল কমোডিটি অ্যাক্ট অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।ঐ সমস্ত ব্যবসায়ীদের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।সদর মহকুমা শাসক জানিয়ে দেন,এখন ডিম হালি প্রতি ২০-২২ টাকা,আলু কেজি প্রতি ২৫ টাকা, পেঁয়াজ ২৫-৩০ টাকা,কাঁচা লঙ্কা ১০০ টাকা প্রতি কেজির বেশি যেন বিক্রি না হয়।
গ্রাহকদের কাছ থেকে অতিরিক্ত মূল্য আদায়ের অভিযোগ পেলেই সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে স্পষ্ট জানিয়ে দেন।সমস্ত নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী নির্ধারিত দামে বিক্রি করার জন্য নির্দেশ দেন তিনি।সদর এসডিএম এদিন অনেকটাই কড়া মনোভাব দেখিয়েছেন।তিনি অযথা মানুষকে দোকানে ভিড় না জমানোর জন্যও পরামর্শ দেন।এসডিএম শ্রী সাহা বলেন,খাদ্য পাওয়া যাবে।যথেষ্ট পরিমাণ আছে।খাদ্য সামগ্রীর দোকান বন্ধ হচ্ছে না।কিন্তু করোনার ভ্যাকসিন নেই।তাই এই রোগ থেকে সতর্ক থাকতে হবে।তিনি বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া মানুষকে ঘর থেকে বের না হওয়ার পরামর্শ দেন।তাছাড়া ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে বলেন,কালোবাজারি,অবৈধ মজুতদারি ও অতিরিক্ত মূল্য আদায় যেন না করা হয়।আগামী দিনগুলিতেও বিভিন্ন বাজারে এধরণের অভিযান চলবে।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
২৪শে মার্চ ২০২০
লকডাউনে সুযোগ বুঝে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সাধারণ গ্রাহকদের পকেট কাটছেন এই অভিযোগ পাওয়া মাত্রই মাঠে নামে সদর মহকুমা প্রশাসন।খোদ খাদ্যমন্ত্রী মঙ্গলবার(২৪ মার্চ) বাজারের অবস্থা পরিদর্শনে বের হন।খাদ্যমন্ত্রী মনোজ কান্তি দেব মঙ্গলবার(২৪ মার্চ) মহারাজগঞ্জ বাজারে অভিযান চালান।
সঙ্গে ছিলেন সদর মহকুমা শাসক অসীম সাহা।সদর মহকুমা শাসক এর আগে রাজধানীর লেইক চৌমুহনী ও দুর্গা চৌমুহনী বাজারে অভিযান চালান।অতিরিক্ত মূল্য আদায় এবং কালোবাজারির দায়ে পাঁচজনকে আটক করা হয়।খাদ্যমন্ত্রী স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর যথেষ্ট মজুত রয়েছে।
কেউ যেন কালবাজারি না করেন।অতিরিক্ত দাম যেন গ্রাহকদের কাছ থেকে না নেওয়া হয়।অভিযোগ পেলে প্রশাসন কঠোর পদক্ষেপ নেবে।দোকানে মূল্য তালিকা প্রকাশ করে তা জনসমক্ষে রাখার জন্য বলা হয়েছে।মহারাজগঞ্জ বাজারে কোনও ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া না গেলেও সদর মহকুমা শাসক লেইক চৌমুহনী ও দুর্গা চৌমুহনী বাজারে পাঁচ জন অসাধু ব্যবসায়ীকে আটক করেছেন।
অ্যাসেনশিয়াল কমোডিটি অ্যাক্ট অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।ঐ সমস্ত ব্যবসায়ীদের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।সদর মহকুমা শাসক জানিয়ে দেন,এখন ডিম হালি প্রতি ২০-২২ টাকা,আলু কেজি প্রতি ২৫ টাকা, পেঁয়াজ ২৫-৩০ টাকা,কাঁচা লঙ্কা ১০০ টাকা প্রতি কেজির বেশি যেন বিক্রি না হয়।
গ্রাহকদের কাছ থেকে অতিরিক্ত মূল্য আদায়ের অভিযোগ পেলেই সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে স্পষ্ট জানিয়ে দেন।সমস্ত নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী নির্ধারিত দামে বিক্রি করার জন্য নির্দেশ দেন তিনি।সদর এসডিএম এদিন অনেকটাই কড়া মনোভাব দেখিয়েছেন।তিনি অযথা মানুষকে দোকানে ভিড় না জমানোর জন্যও পরামর্শ দেন।এসডিএম শ্রী সাহা বলেন,খাদ্য পাওয়া যাবে।যথেষ্ট পরিমাণ আছে।খাদ্য সামগ্রীর দোকান বন্ধ হচ্ছে না।কিন্তু করোনার ভ্যাকসিন নেই।তাই এই রোগ থেকে সতর্ক থাকতে হবে।তিনি বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া মানুষকে ঘর থেকে বের না হওয়ার পরামর্শ দেন।তাছাড়া ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে বলেন,কালোবাজারি,অবৈধ মজুতদারি ও অতিরিক্ত মূল্য আদায় যেন না করা হয়।আগামী দিনগুলিতেও বিভিন্ন বাজারে এধরণের অভিযান চলবে।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
২৪শে মার্চ ২০২০