নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলাঃ
করোনা পরিস্থিতির দরুন একের পর এক উৎসব অনুষ্ঠান পন্ড হচ্ছে।রবিবার(২৮ জুন) থেকে শুরু হলো রাজ্যের ঐতিহ্যবাহী খারচি পূজা।হচ্ছে না উৎসব ও মেলা।প্রথা মেনে অবশ্য সাত দিন ব্যাপী পূজা হবে।
এবছর করোনার প্রভাবে মেলা তো দূরঅস্ত স্থায়ী দোকানগুলি পর্যন্ত সাতদিন বন্ধ রাখার জন্য প্রশাসন নির্দেশ দিয়েছে।এবছর মন্দির চত্বর অন্যান্য বারের মতো সাজিয়েও তোলা হয়নি।রয়েছে বেশ কিছু বিধিনিষেধ।১০ বছরের নিচে ও ৬৫ বছরের উপর কোনও পুণ্যার্থী মন্দিরে যেতে পারবেন না।কোনও রকম ভোগ বা চরণামৃত দেওয়া হবে না।কোনও পুণ্যার্থী পুরোহিত বা চন্তাইকে স্পর্শ করতে পারবেন না। পূজার প্রথম দিন সকালে ঐতিহ্য মেনে চতুর্দশ দেবতার স্নান হয়।স্থানীয় জনগণকে অবশ্য করোনায় আটকে রাখতে পারেনি।বৃষ্টি উপভোগ করেই তারা রাস্তার দু'পাশে দাঁড়িয়ে দেবতাদের স্নানযাত্রা প্রত্যক্ষ করেন।ব্যান্ডের তালে ও তোপ ধ্বনির পর পূজার শুভারম্ভ হয়।মন্দিরের সমস্ত উপাচারই পালন করেন চন্তাই,পুরোহিত সহ অন্যান্য সেবায়েতরা।এক কথায় এবছর শুধুমাত্র নিয়ম রক্ষার পূজাই হচ্ছে।এর বাইরে আর কিছুই থাকছে না।করোনার প্রভাবে এবছর এক প্রকার নীরবেই সম্পন্ন হতে চলেছে খারচি পূজা।হ্যাঁ,শুধু পূজাই বলতে হবে।কারণ উৎসব বা মেলা এবার হচ্ছে না।মন্দির এলাকায় ভারাক্রান্ত মানুষের মন।প্রতীক্ষা আগামী বছর কি হয় সেদিকেই।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
আরশিকথা
২৮শে জুন ২০২০
করোনা পরিস্থিতির দরুন একের পর এক উৎসব অনুষ্ঠান পন্ড হচ্ছে।রবিবার(২৮ জুন) থেকে শুরু হলো রাজ্যের ঐতিহ্যবাহী খারচি পূজা।হচ্ছে না উৎসব ও মেলা।প্রথা মেনে অবশ্য সাত দিন ব্যাপী পূজা হবে।
এবছর করোনার প্রভাবে মেলা তো দূরঅস্ত স্থায়ী দোকানগুলি পর্যন্ত সাতদিন বন্ধ রাখার জন্য প্রশাসন নির্দেশ দিয়েছে।এবছর মন্দির চত্বর অন্যান্য বারের মতো সাজিয়েও তোলা হয়নি।রয়েছে বেশ কিছু বিধিনিষেধ।১০ বছরের নিচে ও ৬৫ বছরের উপর কোনও পুণ্যার্থী মন্দিরে যেতে পারবেন না।কোনও রকম ভোগ বা চরণামৃত দেওয়া হবে না।কোনও পুণ্যার্থী পুরোহিত বা চন্তাইকে স্পর্শ করতে পারবেন না। পূজার প্রথম দিন সকালে ঐতিহ্য মেনে চতুর্দশ দেবতার স্নান হয়।স্থানীয় জনগণকে অবশ্য করোনায় আটকে রাখতে পারেনি।বৃষ্টি উপভোগ করেই তারা রাস্তার দু'পাশে দাঁড়িয়ে দেবতাদের স্নানযাত্রা প্রত্যক্ষ করেন।ব্যান্ডের তালে ও তোপ ধ্বনির পর পূজার শুভারম্ভ হয়।মন্দিরের সমস্ত উপাচারই পালন করেন চন্তাই,পুরোহিত সহ অন্যান্য সেবায়েতরা।এক কথায় এবছর শুধুমাত্র নিয়ম রক্ষার পূজাই হচ্ছে।এর বাইরে আর কিছুই থাকছে না।করোনার প্রভাবে এবছর এক প্রকার নীরবেই সম্পন্ন হতে চলেছে খারচি পূজা।হ্যাঁ,শুধু পূজাই বলতে হবে।কারণ উৎসব বা মেলা এবার হচ্ছে না।মন্দির এলাকায় ভারাক্রান্ত মানুষের মন।প্রতীক্ষা আগামী বছর কি হয় সেদিকেই।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
আরশিকথা
২৮শে জুন ২০২০