নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলাঃ
বিরোধীদের প্রবল প্রতিবাদের মধ্যেই পাশ হলো আগরতলা পুর নিগমের বাজেট।সংখ্যাধিক্যের জোরে শাসক দল ৫৪ লক্ষ ৮২ হাজার টাকার ঘাটতি বাজেট পাশ করিয়ে নেয়।২৪৫ কোটি ৩২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার বাজেট পাশ করানো হয়েছে।
কংগ্রেসের কাউন্সিলার রত্না দত্ত বলেন,এই ঘাটতি বাজেট তারা সমর্থন করেন না।টুয়েপের কাজ করানোর ফান্ড নেই।মানুষকে ঠিকভাবে পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে না।এদিকে বিজেপি'র কাউন্সিলার অসিত রায় বলেন,বাজেট গতানুগতিক।বাস্তবতার সাথে কোনও মিল নেই।এছাড়া আরও নানা অভিযোগ আনা হয়।
মেয়র ডঃ প্রফুল্লজিৎ সিনহা বিরোধীদের সব অভিযোগ খন্ডন করে বলেন,কোন খাতে কতো টাকা খরচ হয় সবকিছুর তথ্য রয়েছে।বাজেটের ৭০ শতাংশ টাকাই উন্নয়নমূলক কাজে খরচ হয়।বাকি টাকা কর্মচারীদের বেতন, ভাতা ইত্যাদি বাবদ খরচ হয়ে থাকে।অধিবেশন চলাকালীন বিরোধীদের সমস্ত প্রশ্নেরই জবাব দিয়েছেন বলে জানান তিনি।
পুর নিগমের এদিনের অধিবেশনে ডেপুটি মেয়র সমর চক্রবর্তী সহ মেয়র পারিষদ ও অন্যান্য কাউন্সিলাররা উপস্থিত ছিলেন।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
আরশিকথা
২৯শে জুন ২০২০
বিরোধীদের প্রবল প্রতিবাদের মধ্যেই পাশ হলো আগরতলা পুর নিগমের বাজেট।সংখ্যাধিক্যের জোরে শাসক দল ৫৪ লক্ষ ৮২ হাজার টাকার ঘাটতি বাজেট পাশ করিয়ে নেয়।২৪৫ কোটি ৩২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার বাজেট পাশ করানো হয়েছে।
কংগ্রেসের কাউন্সিলার রত্না দত্ত বলেন,এই ঘাটতি বাজেট তারা সমর্থন করেন না।টুয়েপের কাজ করানোর ফান্ড নেই।মানুষকে ঠিকভাবে পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে না।এদিকে বিজেপি'র কাউন্সিলার অসিত রায় বলেন,বাজেট গতানুগতিক।বাস্তবতার সাথে কোনও মিল নেই।এছাড়া আরও নানা অভিযোগ আনা হয়।
মেয়র ডঃ প্রফুল্লজিৎ সিনহা বিরোধীদের সব অভিযোগ খন্ডন করে বলেন,কোন খাতে কতো টাকা খরচ হয় সবকিছুর তথ্য রয়েছে।বাজেটের ৭০ শতাংশ টাকাই উন্নয়নমূলক কাজে খরচ হয়।বাকি টাকা কর্মচারীদের বেতন, ভাতা ইত্যাদি বাবদ খরচ হয়ে থাকে।অধিবেশন চলাকালীন বিরোধীদের সমস্ত প্রশ্নেরই জবাব দিয়েছেন বলে জানান তিনি।
পুর নিগমের এদিনের অধিবেশনে ডেপুটি মেয়র সমর চক্রবর্তী সহ মেয়র পারিষদ ও অন্যান্য কাউন্সিলাররা উপস্থিত ছিলেন।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
আরশিকথা
২৯শে জুন ২০২০