নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলাঃ
১৯৭০ সালের ২২ জুন থেকে রাজ্য সরকারের মিউজিয়ামটির যাত্রা শুরু হয়।সোমবার(২২ জুন) মিউজিয়ামটির সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করা হয়।এউপলক্ষ্যে মিউজিয়ামের কর্মীরা এক গুচ্ছ কর্মসূচী পালন করেন।এদিন মিউজিয়ামের ভিতরে অনুষ্ঠানের পর বাইরে হয় বৃক্ষরোপণ ও সাফাই অভিজান।
তারপর দুঃস্থ মানুষের মধ্যে মিষ্টি,মাস্ক ও স্যানিটাইজার বিতরণ করা হয়।মিউজিয়ামের কর্মী ও আধিকারিকরাই এই অনুষ্ঠানে অংশ নেন।তাদের এই উদ্যোগের প্রশংসা করেন দুঃস্থরা।প্রসঙ্গত,পোস্ট অফিস চৌমুহনীতে একটি ছোট পাকা ভবনে গড়ে উঠেছিলো মিউজিয়ামটি।২০১৩ সালে উজ্জ্বয়ন্ত প্রাসাদের বৃহৎ পরিসরে সংগ্রহশালাটি নবরূপে গড়ে উঠে।১৯০১ সালে মহারাজা রাধাকিশোর মাণিক্য এই উজ্জ্বয়ন্ত প্রাসাদ নির্মাণ করেছিলেন।গত পাঁচ বছরে ১২ লক্ষাধিক দর্শক ও প্রায় ৭০ হাজার শিক্ষার্থী শিক্ষামূলক ভ্রমণে এই মিউজিয়ামে আসে।রাজ্যের পর্যটন কেন্দ্রগুলির মধ্যে উজ্জ্বয়ন্ত প্রাসাদ ও স্টেট মিউজিয়াম একটা বিশেষ জায়গা দখল করে আছে।মিউজিয়াকমের এক আধিকারিক জানান,করোনা পরিস্থিতির কারণে সুবর্ণ জয়ন্তীতে বড় পরিসরে কোনও অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়নি।
ছবিঃসুমিত কুমার সিংহ
২২শে জুন ২০২০
১৯৭০ সালের ২২ জুন থেকে রাজ্য সরকারের মিউজিয়ামটির যাত্রা শুরু হয়।সোমবার(২২ জুন) মিউজিয়ামটির সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করা হয়।এউপলক্ষ্যে মিউজিয়ামের কর্মীরা এক গুচ্ছ কর্মসূচী পালন করেন।এদিন মিউজিয়ামের ভিতরে অনুষ্ঠানের পর বাইরে হয় বৃক্ষরোপণ ও সাফাই অভিজান।
তারপর দুঃস্থ মানুষের মধ্যে মিষ্টি,মাস্ক ও স্যানিটাইজার বিতরণ করা হয়।মিউজিয়ামের কর্মী ও আধিকারিকরাই এই অনুষ্ঠানে অংশ নেন।তাদের এই উদ্যোগের প্রশংসা করেন দুঃস্থরা।প্রসঙ্গত,পোস্ট অফিস চৌমুহনীতে একটি ছোট পাকা ভবনে গড়ে উঠেছিলো মিউজিয়ামটি।২০১৩ সালে উজ্জ্বয়ন্ত প্রাসাদের বৃহৎ পরিসরে সংগ্রহশালাটি নবরূপে গড়ে উঠে।১৯০১ সালে মহারাজা রাধাকিশোর মাণিক্য এই উজ্জ্বয়ন্ত প্রাসাদ নির্মাণ করেছিলেন।গত পাঁচ বছরে ১২ লক্ষাধিক দর্শক ও প্রায় ৭০ হাজার শিক্ষার্থী শিক্ষামূলক ভ্রমণে এই মিউজিয়ামে আসে।রাজ্যের পর্যটন কেন্দ্রগুলির মধ্যে উজ্জ্বয়ন্ত প্রাসাদ ও স্টেট মিউজিয়াম একটা বিশেষ জায়গা দখল করে আছে।মিউজিয়াকমের এক আধিকারিক জানান,করোনা পরিস্থিতির কারণে সুবর্ণ জয়ন্তীতে বড় পরিসরে কোনও অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়নি।
ছবিঃসুমিত কুমার সিংহ
২২শে জুন ২০২০