সব সময় ভাল সময় যায় না। খারাপ সময়ও আসতে পারে। তা মেনে নিতে হবে। ২০১৮ সালের আগে সিট্যু'র সমর্থক বা সদস্য যত সংখ্যক ছিলেন এখন তা আর নেই। কোনো রকম রাখঢাক না করেই একথা স্বীকার করেন সিট্যু'র রাজ্য সম্পাদক শংকর প্রসাদ দত্ত। তিনি এও বলেন, নানাভাবে আক্রমণের ফলে বহু কর্মী-সমর্থক এখন কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছে না। শ্রী দত্ত আরো বলেন, ২০১৮ সালে যে হারে কর্মী সমর্থকরা সরে গিয়েছিলেন ২০১৯ সালে তা হয়নি। অনেকেই ফিরে এসেছেন। ২০২০ সালে আরও বেশি সংখ্যক কর্মী-সমর্থকরা ফিরে আসেন।আগামীতে তা আরো বাড়বে বলে তিনি আশা ব্যক্ত করেন। রবিবার প্রয়াত ধর্মকুমার দাসের স্মরণে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে সিট্যু অনুমোদিত ত্রিপুরা রাজ্য দিনমজুর ইউনিয়ন। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই কথাগুলি বলেন সিট্যু'র রাজ্য সম্পাদক। ভিশন ডকুমেন্টে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ না করার অভিযোগ তুলে রাজ্য সরকারের তীব্র সমালোচনা করেন তিনি। এছাড়া তিনি আরও বলেন, প্রয়াত ধর্মকুমার দাস সকল শ্রমজীবী অংশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। এখনো শ্রমিকদের অধিকার আদায়ে লড়াই করতে হবে।
আরশিকথা ত্রিপুরা সংবাদ
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
৪ঠা জুলাই ২০২১