দৈর্ঘে প্রায় ১৭ ফুট, প্রস্থে সাড়ে ৯ ফুট। ওজন প্রায় দেড় টন। লক্ষ্মীপুরের আবাদ গ্রামের কাছে সৈকতে পড়ে ছিল বিশালবপু এই ডলফিনের দেহটি। বকখালিতে আসা পর্যটক ও স্থানীয় বাসিন্দারা মৃত ডলফিনটি দেখতে সৈকতে ভিড় জমান। দৈত্যাকৃতি একটি ডলফিনের দেহ পড়ে থাকতে দেখে এলাকায় চাঞ্চল্য তৈরি হয়। খবর পেয়ে কিছুক্ষণের মধ্যেই ফ্রেজারগঞ্জ উপকূল থানার পুলিশ ও বনদপ্তরের কর্মী ও আধিকারিকরা ওই এলাকায় পৌঁছে যান। তা উদ্ধার হয়েছে।বকখালির রেঞ্জ অফিসার অশোক কুমার নস্কর প্রাথমিকভাবে জানিয়েছেন, কোনও জাহাজের সঙ্গে ধাক্কায় ডলফিনটির মৃত্যু হয়নি। ময়নাতদন্তের রিপোর্টেই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। তবে প্রাথমিক অনুমান, সাধারণত এরা ৩০ থেকে ৩৫ বছর পর্যন্ত বাঁচে। এটি পূর্ণবয়স্ক হওয়ার কারণেই মৃত্যু হয়েছে। দেহটি উদ্ধার করে নিয়ে যায় বনদপ্তর। পরে বিশালাকৃতি দেহটি পুড়িয়ে দেওয়া হয় বলে বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে।
আরশিকথা দেশ-বিদেশ
১লা আগস্ট ২০২১