বিশ্ব তামাক বিরোধী দিবস উদযাপনের মূল উদ্দেশ্যই হল তামাকের ক্ষতিকারক প্রভাব সম্পর্কে মানুষকে সচেতন ও তামাক সেবন ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপারে মানুষকে উৎসাহিত করা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ধূমপান থেকে মৃত্যু এবং বিভিন্ন রোগ সম্পর্কে পৃথিবীব্যাপী সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে ১৯৮৭ সালে প্রথম বিশ্ব তামাক বিরোধী দিবস পালন করে।
পরিবেশের কথা চিন্তা করে এবছর ধূমপান বিরোধী দিবসের থিম রাখা হয়েছে, 'পরিবেশ বাঁচাও।' বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অর্থাৎ ডব্লিউ এইচ ও জানিয়েছে, তামাক শিল্প পরিবেশের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। এর ফলে পরিবেশের ওপর অপ্রয়োজনীয় চাপ পড়ছে। প্রাকৃতিক সম্পদ কমছে, বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্যও নষ্ট হচ্ছে।
বিশ্ব তামাক বিরোধী দিবস উপলক্ষ্যে ৩১ মে রাজ্যের আই এল এস হাসপাতাল আয়োজন করে এক সচেতনতামূলক র্যালির । এ ব্যাপারে বলতে গিয়ে আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয় তামাকজাত দ্রব্যের কারণে ফুসফুস,হার্ট প্রভৃতি নানা রোগসহ ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছেন মানুষ। তামাক সম্পর্কে সচেতনতার জন্যই এই র্যালির আয়োজন।
আরশিকথা ত্রিপুরা সংবাদ
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১লা জুন ২০২২