মধুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-ভাইরাল বৈশিষ্ট্যের কারণে শীতে ঠান্ডা, ফ্লু, কাশি এবং গলাব্যথার সমস্যার সমাধানে দারুণভাবে কার্যকরী মধু।
শীতে আরও যে সমস্যা জটিল হয়ে ওঠে তা হলো শরীরে তাপ ও শক্তি কমে যাওয়া। হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়া। যদি শীতেও গরম অনুভূতি চান তবে সঙ্গী করে নিতে পারেন মধুকেই।কারণ, মধুতে থাকা গ্লুকোজ শরীরে তাপ ও শক্তি সৃষ্টিতে সাহায্য করে। তাই এটি ক্লান্তি প্রতিরোধেও বিশেষ ভূমিকা রাখে। শ্বাসকষ্ট নিরাময় এমনকি রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে এর জুড়ি মেলা ভার।
কোষ্ঠকাঠিন্য, অনিদ্রা, হাঁপানি, ফুসফুসের সমস্যা, অরুচি, বমিভাব, বুক জ্বালা রোধ করে মধু। শীতে হৃদ্রোগীদের সুরক্ষার জন্য নিয়মিত মধু খাওয়া প্রয়োজন।
তথ্য ও ছবিঃ সংগৃহীত
আরশিকথা স্বাস্থ্য কথা
১৫ই ডিসেম্বর ২০২৩