তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
রাজ্য সরকার যে কোনও মূল্যে সরকারি কার্যালয়গুলিতে সুষ্ঠু কর্মসংস্কৃতি চালু করতে চাইছে। আর এর জন্য একের পর এক নয়া পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এবার চালু হলো আধার (এএডিএইচএএআর) নির্ভর বায়োমেট্রিক অ্যাটেনডেন্স সিস্টেম। শনিবার(২১জুলাই) মহাকরণে এর আনুষ্ঠানিক সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। সঙ্গে ছিলেন রাজস্বমন্ত্রী এন সি দেববর্মাও। মুখ্যমন্ত্রী ফিতা কেটে ও বোতামে টিপে বায়োমেট্রিক অ্যাটেনডেন্স পদ্ধতির উদ্বোধন করেন। এই পদ্ধতি চালু হওয়ার ফলে সমস্ত জনসাধারণ এবং সকলস্তরের কর্মচারীরা উপকৃত হবেন বলে দাবি করেন মুখ্যমন্ত্রী। পাশাপাশি সচিবালয়ের কর্মচারীরা এখন থেকে নতুন কর্মসংস্কৃতির দিশা পাবেন বলে দাবি করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, এই সিস্টেমে ৯৫৩ জন কর্মী নিবন্ধিত হয়েছেন। মোট ১৮টি বায়ো-মেট্রিক ট্যাব ক্রয় করা হয়েছে। সচিবালয়ের সমস্ত মেঝেতে ট্যাবগুলি বসানো হয়েছে। যাতে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীরা অনায়াসে ঐ ট্যাবগুলিতে তার উপস্থিতি নথিভুক্ত করতে পারে। নতুন এই পদ্ধতিতে কর্মচারীরা ব্যক্তিগত ছুটির অনুরোধ এবং অফিসিয়াল সফরের অনুরোধ নথিভুক্ত করতে পারবেন। অ্যাডমিনিস্ট্রেটর ওয়েব ভিত্তিক সফটওয়্যার দ্বারা যে কোনও কর্মচারীর উপস্থিতি নিরীক্ষণ করা যাবে। যদি কোনও কর্মচারী বদলি হন তাহলে ওনার অ্যাটেনডেন্স সিস্টেমও ঐ দপ্তরে ট্রান্সফার করা যাবে। কোনও কর্মচারীর শিফটিং ডিউটি থাকলে ওনার জন্যও এই সিস্টেমে ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
২১শে জুলাই ২০১৮ইং
রাজ্য সরকার যে কোনও মূল্যে সরকারি কার্যালয়গুলিতে সুষ্ঠু কর্মসংস্কৃতি চালু করতে চাইছে। আর এর জন্য একের পর এক নয়া পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এবার চালু হলো আধার (এএডিএইচএএআর) নির্ভর বায়োমেট্রিক অ্যাটেনডেন্স সিস্টেম। শনিবার(২১জুলাই) মহাকরণে এর আনুষ্ঠানিক সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। সঙ্গে ছিলেন রাজস্বমন্ত্রী এন সি দেববর্মাও। মুখ্যমন্ত্রী ফিতা কেটে ও বোতামে টিপে বায়োমেট্রিক অ্যাটেনডেন্স পদ্ধতির উদ্বোধন করেন। এই পদ্ধতি চালু হওয়ার ফলে সমস্ত জনসাধারণ এবং সকলস্তরের কর্মচারীরা উপকৃত হবেন বলে দাবি করেন মুখ্যমন্ত্রী। পাশাপাশি সচিবালয়ের কর্মচারীরা এখন থেকে নতুন কর্মসংস্কৃতির দিশা পাবেন বলে দাবি করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, এই সিস্টেমে ৯৫৩ জন কর্মী নিবন্ধিত হয়েছেন। মোট ১৮টি বায়ো-মেট্রিক ট্যাব ক্রয় করা হয়েছে। সচিবালয়ের সমস্ত মেঝেতে ট্যাবগুলি বসানো হয়েছে। যাতে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীরা অনায়াসে ঐ ট্যাবগুলিতে তার উপস্থিতি নথিভুক্ত করতে পারে। নতুন এই পদ্ধতিতে কর্মচারীরা ব্যক্তিগত ছুটির অনুরোধ এবং অফিসিয়াল সফরের অনুরোধ নথিভুক্ত করতে পারবেন। অ্যাডমিনিস্ট্রেটর ওয়েব ভিত্তিক সফটওয়্যার দ্বারা যে কোনও কর্মচারীর উপস্থিতি নিরীক্ষণ করা যাবে। যদি কোনও কর্মচারী বদলি হন তাহলে ওনার অ্যাটেনডেন্স সিস্টেমও ঐ দপ্তরে ট্রান্সফার করা যাবে। কোনও কর্মচারীর শিফটিং ডিউটি থাকলে ওনার জন্যও এই সিস্টেমে ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
২১শে জুলাই ২০১৮ইং