তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
চারটি রুটে পুনরায় টিআরটিসি'র বাস পরিষেবা চালু হচ্ছে। আগামী ৭ সেপ্টেম্বর থেকে আগরতলা-বিলোনিয়া, আগরতলা-কমলপুর ভায়া খোয়াই, আগরতলা-বিশ্রামগঞ্জ রোডে পুনরায় বাস চলবে। আর একটি ভলভো এসি বাস চলবে বিমানবন্দর থেকে রেলস্টেশন হয়ে মাতাবাড়ি পর্যন্ত। টিআরটিসি'র নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান দীপক মজুমদার শনিবার( ১সেপ্টেম্বর) এক সাংবাদিক সম্মেলনে এখবর জানিয়েছেন।
এছাড়াও টিআরটিসি'কে লাভজনক সংস্থায় পরিণত করতে বেশ কিছু নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে নতুন বোর্ড। শ্রী মজুমদার বলেন, বটতলায় টিআরটিসি'র জমিতে গাড়ি পার্কিং এর ব্যবস্থা করা হবে। উদয়পুর, কুমারঘাট, ধর্মনগর সহ সমস্ত জায়গায় টিআরটিসি'র জমির সদব্যবহার করে আয় বাড়ানো হবে। সিটি বাস চালু করা সহ বিমানবন্দর ও রেলস্টেশন থেকে প্রিপেইড ট্যাক্সি পরিষেবা চালু করারও পরিকল্পনা রয়েছে নতুন বোর্ডের।
শ্রী মজুমদার অভিযোগ করেন পূর্বতন সরকারের আমলে টিআরটিসি'র উন্নয়ন আটকে গিয়েছিলো। তিনি আরও বলেন, ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত টিআরটিসি'র কর্মচারী সংখ্যা ছিলো ১১৮৭ জন। এখন তা কমে দাঁড়িয়েছে ২৭৩ জন। এতগুলি নতুন পরিষেবা এতো কম সংখ্যক কর্মচারী দিয়ে কিভাবে চালানো হবে ? এই প্রশ্নের উত্তরে নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান বলেন, কর্মী নিয়োগের জন্য রাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। নবগঠিত বোর্ড সিদ্ধান্ত নেয় আগরতলা থেকে বি লোনিয়ার ভাড়া ৭০ টাকা, আগরতলা থেকে কমলপুর ভায়া খোয়াই হয়ে যেতে লাগবে ৬৮ টাকা। আগরতলা থেকে বিশ্রামগঞ্জের ভাড়া নির্ধারিত হয় ২৫ টাকা। আর বিমানবন্দর থেকে রেলস্টেশন হয়ে মাতাবাড়ি যাওয়ার জন্য ভলভো বাসের ভাড়ার বিষয়টি এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। শ্রী মজুমদার বলেন, একসময় সোনামুড়া ছাড়া সব রোডেই টিআরটিসি'র বাস চলতো। যেগুলি দিয়ে পণ্য পরিবহন করা হতো। টিআরটিসি'র মোট ৫৩ টি বাসের মধ্যে ৩৩ টি অকেজো হয়ে পড়ে আছে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে টিআরটিসি'কে বসিয়ে রাখলেও এখন এই সংস্থাকে লাভজনক সংস্থায় পরিণত করার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে বলে জানান নতুন চেয়ারম্যান।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১লা সেপ্টেম্বর ২০১৮ইং
চারটি রুটে পুনরায় টিআরটিসি'র বাস পরিষেবা চালু হচ্ছে। আগামী ৭ সেপ্টেম্বর থেকে আগরতলা-বিলোনিয়া, আগরতলা-কমলপুর ভায়া খোয়াই, আগরতলা-বিশ্রামগঞ্জ রোডে পুনরায় বাস চলবে। আর একটি ভলভো এসি বাস চলবে বিমানবন্দর থেকে রেলস্টেশন হয়ে মাতাবাড়ি পর্যন্ত। টিআরটিসি'র নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান দীপক মজুমদার শনিবার( ১সেপ্টেম্বর) এক সাংবাদিক সম্মেলনে এখবর জানিয়েছেন।
এছাড়াও টিআরটিসি'কে লাভজনক সংস্থায় পরিণত করতে বেশ কিছু নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে নতুন বোর্ড। শ্রী মজুমদার বলেন, বটতলায় টিআরটিসি'র জমিতে গাড়ি পার্কিং এর ব্যবস্থা করা হবে। উদয়পুর, কুমারঘাট, ধর্মনগর সহ সমস্ত জায়গায় টিআরটিসি'র জমির সদব্যবহার করে আয় বাড়ানো হবে। সিটি বাস চালু করা সহ বিমানবন্দর ও রেলস্টেশন থেকে প্রিপেইড ট্যাক্সি পরিষেবা চালু করারও পরিকল্পনা রয়েছে নতুন বোর্ডের।
শ্রী মজুমদার অভিযোগ করেন পূর্বতন সরকারের আমলে টিআরটিসি'র উন্নয়ন আটকে গিয়েছিলো। তিনি আরও বলেন, ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত টিআরটিসি'র কর্মচারী সংখ্যা ছিলো ১১৮৭ জন। এখন তা কমে দাঁড়িয়েছে ২৭৩ জন। এতগুলি নতুন পরিষেবা এতো কম সংখ্যক কর্মচারী দিয়ে কিভাবে চালানো হবে ? এই প্রশ্নের উত্তরে নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান বলেন, কর্মী নিয়োগের জন্য রাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। নবগঠিত বোর্ড সিদ্ধান্ত নেয় আগরতলা থেকে বি লোনিয়ার ভাড়া ৭০ টাকা, আগরতলা থেকে কমলপুর ভায়া খোয়াই হয়ে যেতে লাগবে ৬৮ টাকা। আগরতলা থেকে বিশ্রামগঞ্জের ভাড়া নির্ধারিত হয় ২৫ টাকা। আর বিমানবন্দর থেকে রেলস্টেশন হয়ে মাতাবাড়ি যাওয়ার জন্য ভলভো বাসের ভাড়ার বিষয়টি এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। শ্রী মজুমদার বলেন, একসময় সোনামুড়া ছাড়া সব রোডেই টিআরটিসি'র বাস চলতো। যেগুলি দিয়ে পণ্য পরিবহন করা হতো। টিআরটিসি'র মোট ৫৩ টি বাসের মধ্যে ৩৩ টি অকেজো হয়ে পড়ে আছে। রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে টিআরটিসি'কে বসিয়ে রাখলেও এখন এই সংস্থাকে লাভজনক সংস্থায় পরিণত করার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে বলে জানান নতুন চেয়ারম্যান।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১লা সেপ্টেম্বর ২০১৮ইং