আগরতলা ডেস্কঃ
ত্রিপুরা গ্রামীণ ব্যাংক গ্রামীণ স্ব-নিযুক্তি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (TGBRSETI) বিশ্রামগঞ্জ এ অবস্থিত একটি প্রতিষ্ঠান। এখানে মোট ৬১ রকমের ট্রেনিং দেওয়া হয়। সংস্থাটি ত্রিপুরা গ্রামীণ ব্যাংক এর দ্বারা স্পনসর করা। সিপাহীজলা জেলার বিশ্রামগঞ্জে এই সংস্থা ২০১৩ সালের নভেম্বর মাসের ১৩ তারিখ থেকে কাজ শুরু করে। এরপর থেকে তিন হাজার এরও বেশি লোককে এই সংস্থার অধীনে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। বিগত তিন বছর ধরে পিএমইজিপি ট্রেনিংও এখানে করানো হচ্ছে। সংস্থার পরিচালক প্রসেনজিৎ চক্রবর্তী জানান যে মূলতঃ ১৮ থেকে ৪৫ বছর পর্যন্ত বয়সের পুরুষ ও মহিলাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। মূলতঃ বি. পি. এল. পরিবারের সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। যদিও কিছু ক্ষেত্রে এ. পি. এল. সদস্যদেরও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। যদিও পিএমইজিপি ট্রেনিং এর জন্য যে শিক্ষার্থীদের ব্যাংক ঋণ দেয়, তারা সবাই এই ট্রেনিং করতে পারে। প্রধান মন্ত্রীর মুদ্রা যোজনার অধীন প্রচুর মানুষ এই কেন্দ্র থেকে ট্রেনিং করে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে স্বাবলম্বী হতে পেরেছে।
ট্রেনিং সংক্রান্ত বিষয়ে জানার জন্য শ্রী চক্রবর্তী বিশ্রামগঞ্জ ইলেকট্রিক অফিস এর বিপরীতে অবস্থিত সংস্থার অফিসে এই জেলার সবাইকে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
ত্রিপুরা গ্রামীণ ব্যাংক গ্রামীণ স্ব-নিযুক্তি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (TGBRSETI) বিশ্রামগঞ্জ এ অবস্থিত একটি প্রতিষ্ঠান। এখানে মোট ৬১ রকমের ট্রেনিং দেওয়া হয়। সংস্থাটি ত্রিপুরা গ্রামীণ ব্যাংক এর দ্বারা স্পনসর করা। সিপাহীজলা জেলার বিশ্রামগঞ্জে এই সংস্থা ২০১৩ সালের নভেম্বর মাসের ১৩ তারিখ থেকে কাজ শুরু করে। এরপর থেকে তিন হাজার এরও বেশি লোককে এই সংস্থার অধীনে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। বিগত তিন বছর ধরে পিএমইজিপি ট্রেনিংও এখানে করানো হচ্ছে। সংস্থার পরিচালক প্রসেনজিৎ চক্রবর্তী জানান যে মূলতঃ ১৮ থেকে ৪৫ বছর পর্যন্ত বয়সের পুরুষ ও মহিলাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। মূলতঃ বি. পি. এল. পরিবারের সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। যদিও কিছু ক্ষেত্রে এ. পি. এল. সদস্যদেরও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। যদিও পিএমইজিপি ট্রেনিং এর জন্য যে শিক্ষার্থীদের ব্যাংক ঋণ দেয়, তারা সবাই এই ট্রেনিং করতে পারে। প্রধান মন্ত্রীর মুদ্রা যোজনার অধীন প্রচুর মানুষ এই কেন্দ্র থেকে ট্রেনিং করে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে স্বাবলম্বী হতে পেরেছে।
ট্রেনিং সংক্রান্ত বিষয়ে জানার জন্য শ্রী চক্রবর্তী বিশ্রামগঞ্জ ইলেকট্রিক অফিস এর বিপরীতে অবস্থিত সংস্থার অফিসে এই জেলার সবাইকে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
ছবিঋণঃ প্রসেনজিত চক্রবর্তী
১৩ই জানুয়ারি ২০১৯ইং