নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলাঃ
রাজ্যে খাদ্যের মজুত সন্তোষজনক।বাজারগুলিতে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।লক ডাউন চলাকালীন সময় থেকেই খাদ্য দপ্তর চ্যালেঞ্জ নিয়েই গণবণ্টন ব্যবস্থাকে নিরবিচ্ছিন্ন রেখে মানুষের কাছে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছে।শুক্রবার (১৭ জুলাই) মহাকরণে এক সাংবাদিক সম্মেলনে একথা বলেন খাদ্যমন্ত্রী মনোজ কান্তি দেব।মন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন খাদ্য দপ্তরের প্রধান সচিব এস আর কুমার এবং দপ্তরের অধিকর্তা তপন কুমার দাস।খাদ্যমন্ত্রী লক ডাউনের সময়কাল থেকে খাদ্য দপ্তরের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা উল্লেখ করেন।
তিনি জানান,রাজ্যের ৩৪,৪৬৪টি পরিবার চিহ্নিত করা হয়েছে যেখানে এক বা একাধিক শিশু অপুষ্টিজনিত রোগের শিকার।খুব শীঘ্রই এসকল পরিবারের মধ্যে নির্দিষ্ট হারে বিনামূল্যে চাল,ডাল,আটা,লবন সরবরাহ করা হবে।এই প্রকল্পটি আগামী তিন বছর চালু থাকবে।এছাড়াও বিভিন্ন প্রকল্পের কথা জানান খাদ্যমন্ত্রী।তিনি জানান,প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ যোজনায় বিনামূল্যে চাল ও চানা ডাল সরবরাহ কর্মসূচী এবছরের নভেম্বর মাস পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
আরশিকথা
১৭ই জুলাই ২০২০
রাজ্যে খাদ্যের মজুত সন্তোষজনক।বাজারগুলিতে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।লক ডাউন চলাকালীন সময় থেকেই খাদ্য দপ্তর চ্যালেঞ্জ নিয়েই গণবণ্টন ব্যবস্থাকে নিরবিচ্ছিন্ন রেখে মানুষের কাছে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছে।শুক্রবার (১৭ জুলাই) মহাকরণে এক সাংবাদিক সম্মেলনে একথা বলেন খাদ্যমন্ত্রী মনোজ কান্তি দেব।মন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন খাদ্য দপ্তরের প্রধান সচিব এস আর কুমার এবং দপ্তরের অধিকর্তা তপন কুমার দাস।খাদ্যমন্ত্রী লক ডাউনের সময়কাল থেকে খাদ্য দপ্তরের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা উল্লেখ করেন।
তিনি জানান,রাজ্যের ৩৪,৪৬৪টি পরিবার চিহ্নিত করা হয়েছে যেখানে এক বা একাধিক শিশু অপুষ্টিজনিত রোগের শিকার।খুব শীঘ্রই এসকল পরিবারের মধ্যে নির্দিষ্ট হারে বিনামূল্যে চাল,ডাল,আটা,লবন সরবরাহ করা হবে।এই প্রকল্পটি আগামী তিন বছর চালু থাকবে।এছাড়াও বিভিন্ন প্রকল্পের কথা জানান খাদ্যমন্ত্রী।তিনি জানান,প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ যোজনায় বিনামূল্যে চাল ও চানা ডাল সরবরাহ কর্মসূচী এবছরের নভেম্বর মাস পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
আরশিকথা
১৭ই জুলাই ২০২০