আগরতলা ডেস্কঃ
তাঁর লেখা কবিতার মধ্য দিয়েই স্মরণ করা হলো তাঁকে। তিনি কবি,সাহিত্যিক,নাট্যকার স্বপন সেনগুপ্ত। তিনি রাজ্যের স্বনামধন্য সাংস্কৃতিক সংগঠন " কবিতালোক " এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।
অনুষ্ঠানের শুরুতে উপস্থিত সবাই প্রয়াতের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান। তাঁর আত্মার শান্তি কামনায় এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
বক্তাদের প্রত্যেকেই প্রয়াত কবির সঙ্গে কাটানো বিভিন্ন মুহূর্তগুলি তুলে ধরে আবেগ তাড়িত হয়ে পড়েন। অনেকেই চোখের জল ধরে রাখতে পারেননি। বেদনাহত চিত্তে অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবাই স্বপন সেনগুপ্তকে নিয়ে গুণগ্রাহী বক্তব্য শুনছিলেন। প্রসঙ্গত, গত ১৯ মে সকাল ১১টা ১৬মিনিট নাগাদ আইজিএম হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে শোকাহত রাজ্যের লেখক, শিল্পী, সাহিত্যিক সহ বিদগ্ধজনেরা।
ছবিঃ নিজস্ব
২৯শে মে ২০১৯ইং
তাঁর লেখা কবিতার মধ্য দিয়েই স্মরণ করা হলো তাঁকে। তিনি কবি,সাহিত্যিক,নাট্যকার স্বপন সেনগুপ্ত। তিনি রাজ্যের স্বনামধন্য সাংস্কৃতিক সংগঠন " কবিতালোক " এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।
তিনি রাজ্যের একজন বিশিষ্ট সাংবাদিক। এমন একজন মানুষকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ বিদ্বজনেরা। বুধবার ( ২৯ মে ) সন্ধ্যায় কবিতালোকের উদ্যোগে কথায়-কবিতায় স্বপন সেনগুপ্তের স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়।
সুকান্ত একাডেমিতে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বিশিষ্টদের মধ্যে ছিলেন আগরতলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি সুবল কুমার দে, বিশিষ্ট কবি ও লেখক কল্যাণব্রত চক্রবর্তী, বিশিষ্ট লেখিকা তথা আগরতলা পুর নিগমের মেয়র পারিষদ ফুলন ভট্টাচার্য, বিশিষ্ট চিত্রকর স্বপন নন্দী, কবিতালোকের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক জয় নারায়ণ ভট্টাচার্য, বিশিষ্ট বাচিক শিল্পী উত্তম চক্রবর্তী এবং শুভ্রা ধর সহ আরও বিশিষ্টজনেরা।অনুষ্ঠানের শুরুতে উপস্থিত সবাই প্রয়াতের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান। তাঁর আত্মার শান্তি কামনায় এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
বক্তাদের প্রত্যেকেই প্রয়াত কবির সঙ্গে কাটানো বিভিন্ন মুহূর্তগুলি তুলে ধরে আবেগ তাড়িত হয়ে পড়েন। অনেকেই চোখের জল ধরে রাখতে পারেননি। বেদনাহত চিত্তে অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবাই স্বপন সেনগুপ্তকে নিয়ে গুণগ্রাহী বক্তব্য শুনছিলেন। প্রসঙ্গত, গত ১৯ মে সকাল ১১টা ১৬মিনিট নাগাদ আইজিএম হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে শোকাহত রাজ্যের লেখক, শিল্পী, সাহিত্যিক সহ বিদগ্ধজনেরা।
ছবিঃ নিজস্ব
২৯শে মে ২০১৯ইং