তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
বিজেপি'র সর্বভারতীয় সম্পাদক পদে দায়িত্ব পাওয়ার পর রবিবার(৫আগস্ট) রাজ্যে এলেন প্রভারী সুনীল দেওধর। বিমানবন্দরে তাকে উষ্ণ অভিনন্দন জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী সুদীপ রায় বর্মণ।
বিমানবন্দর থেকে বিজেপি'র প্রদেশ কার্যালয় পর্যন্ত হয় সুবিশাল র্যালি। বিকেলে আনুষ্ঠানিকভাবে দলের রাজ্য সভাপতি তথা মুখ্যমন্ত্রী অভিনন্দন জানান সুনীল দেওধরকে।
মহারাষ্ট্রের বিজেপি নেতা সুনীল দেওধর কয়েক বছর আগে ত্রিপুরায় বিজেপি'র প্রভারী হয়ে এসেছিলেন। তার অক্লান্ত পরিশ্রমে ২৫বছরের বামফ্রন্ট সরকারের শাসন পাল্টে গিয়ে নতুন সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়। একথা অকপটে স্বীকার করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী সুদীপ রায় বর্মণ। তার অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ বিজেপি'র সম্পাদক পদে দায়িত্ব দেন সুনীল দেওধরকে। পাশাপাশি অন্ধ্র প্রদেশের সহ-প্রভারী হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়। সুনীল দেওধর অবশ্য বলেছেন, তিনি ত্রিপুরাতেই বেশী থাকবেন। সামনে লোকসভা নির্বাচন আসছে। এখন দায়িত্ব আরও বেড়ে গিয়েছে। এদিন রাজ্যবাসীর আবেগ ভালোবাসায় আপ্লুত হয়ে পড়েন সুনিল দেওধর। বলেন, ভেবেছিলাম দশ-পনেরো জন লোক হয়তো এসে শুভেচ্ছা জানাবে। কিন্তু এতো লোকের ভীড়, উন্মাদনা দেখে তিনি আপ্লুত। এদিন বিমানবন্দরে সুনীল দেওধরকে স্বাগত জানাতে যান স্বাস্থ্যমন্ত্রী সুদীপ রায় বর্মণ, বিধায়ক আশিষ কুমার সাহা, সুশান্ত চৌধুরী সহ অন্যান্য নেতৃত্বরা।
কর্মীরা এক ঝলক তাদের প্রিয় নেতাকে দেখতে এবং হাত মেলানোর জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়েন। বিমানবন্দর থেকে গাড়ি ও বাইক র্যালির মাধ্যমে সুনীল দেওধরকে দলীয় কার্যালয়ে আনা হয়। বিকেলে আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব সংবর্ধনা জ্ঞাপন করেন দলের এই সর্বভারতীয় সম্পাদককে । অনুষ্ঠানে ছিলেন আইনমন্ত্রী রতনলাল নাথ, রাজ্য বিজেপি সহ-সভাপতি সুবল ভৌমিক, সাধারণ সম্পাদক রাজীব ভট্টাচার্য সহ অন্যান্য নেতৃত্বরা। দলের সদর কার্যালয়ে এদিন ব্যাপক সংখ্যক কর্মী সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন।
ছবিঃ সংগৃহীত
৫ই আগস্ট ২০১৮ইং
বিজেপি'র সর্বভারতীয় সম্পাদক পদে দায়িত্ব পাওয়ার পর রবিবার(৫আগস্ট) রাজ্যে এলেন প্রভারী সুনীল দেওধর। বিমানবন্দরে তাকে উষ্ণ অভিনন্দন জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী সুদীপ রায় বর্মণ।
মহারাষ্ট্রের বিজেপি নেতা সুনীল দেওধর কয়েক বছর আগে ত্রিপুরায় বিজেপি'র প্রভারী হয়ে এসেছিলেন। তার অক্লান্ত পরিশ্রমে ২৫বছরের বামফ্রন্ট সরকারের শাসন পাল্টে গিয়ে নতুন সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়। একথা অকপটে স্বীকার করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী সুদীপ রায় বর্মণ। তার অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ বিজেপি'র সম্পাদক পদে দায়িত্ব দেন সুনীল দেওধরকে। পাশাপাশি অন্ধ্র প্রদেশের সহ-প্রভারী হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়। সুনীল দেওধর অবশ্য বলেছেন, তিনি ত্রিপুরাতেই বেশী থাকবেন। সামনে লোকসভা নির্বাচন আসছে। এখন দায়িত্ব আরও বেড়ে গিয়েছে। এদিন রাজ্যবাসীর আবেগ ভালোবাসায় আপ্লুত হয়ে পড়েন সুনিল দেওধর। বলেন, ভেবেছিলাম দশ-পনেরো জন লোক হয়তো এসে শুভেচ্ছা জানাবে। কিন্তু এতো লোকের ভীড়, উন্মাদনা দেখে তিনি আপ্লুত। এদিন বিমানবন্দরে সুনীল দেওধরকে স্বাগত জানাতে যান স্বাস্থ্যমন্ত্রী সুদীপ রায় বর্মণ, বিধায়ক আশিষ কুমার সাহা, সুশান্ত চৌধুরী সহ অন্যান্য নেতৃত্বরা।
কর্মীরা এক ঝলক তাদের প্রিয় নেতাকে দেখতে এবং হাত মেলানোর জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়েন। বিমানবন্দর থেকে গাড়ি ও বাইক র্যালির মাধ্যমে সুনীল দেওধরকে দলীয় কার্যালয়ে আনা হয়। বিকেলে আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব সংবর্ধনা জ্ঞাপন করেন দলের এই সর্বভারতীয় সম্পাদককে । অনুষ্ঠানে ছিলেন আইনমন্ত্রী রতনলাল নাথ, রাজ্য বিজেপি সহ-সভাপতি সুবল ভৌমিক, সাধারণ সম্পাদক রাজীব ভট্টাচার্য সহ অন্যান্য নেতৃত্বরা। দলের সদর কার্যালয়ে এদিন ব্যাপক সংখ্যক কর্মী সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন।
ছবিঃ সংগৃহীত
৫ই আগস্ট ২০১৮ইং