Type Here to Get Search Results !

ভাইরাসের যুদ্ধকৌশলে নতুন ভ্যারিয়েন্ট ঃ ডাঃ শ্যামোৎপল বিশ্বাস,বিশিষ্ট হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ও লাইফষ্টাইল মোটিভেটর

বিশ্বজুড়ে মহামারীতে নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্টের উদ্ধব ঘটলেও ইদানীং ঘরে-বাইরে এমনকি আমাদের মনেও ব্যাপক হানা দিচ্ছে একটি নাম সেটি হলো "ওমিক্রন"। এ নিয়ে বিশ্বজুড়ে তুমুল হৈ চৈ। ইতিমধ্যেই ওমিক্রন সম্বন্ধে ধারণা ও গুজবে ভরে গেছে গোটা এশিয়া, ইউরোপ, আমেরিকা সহ পশ্চিমী দেশগুলো। ওমিক্রন হলো করোনার একটি নতুন ভ্যারিয়েন্ট বা রূপ। এ সম্বন্ধে আপডেট দিয়েই চলেছে সংবাদ মাধ্যম থেকে ধরে সাইন্স জার্নালগুলি। আজ এই বিষয়েই বিস্তারিত আলোচনা করবো ভাবছি। শুরুটা করছি অনেকটা গল্পের আকারেই। 

      ধরুন আপনি যদি ওমিক্রনে আক্রান্ত হন তাহলে শরীরে করোনার অ্যান্টিবডি তৈরি হচ্ছে। আবার এটি মারাত্মক আকারও নিচ্ছে না। তাহলে কি ওমিক্রন প্রকৃতির তৈরি টিকা? এমনই মত প্রকাশ করছেন অনেকে। আদৌ কথাটা কি সত্য?


ওমিক্রন নাকি প্রকৃতির তৈরি টিকা। এমনই দাবি উঠেছে বিভিন্ন মহল থেকে। তার পেছনে যুক্তিও আছে। অনেকেরই ধারণা, ওমিক্রন মারাত্মক আকার নিচ্ছে না। করোনার এই ভেরিয়েন্টটিতে সংক্রমিত হলে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া এবং মৃত্যুর সংখ্যা এখনও কম। অথচ এই ভেরিয়েন্টটিতে সংক্রমিত হলে শরীরে করোনার অ্যান্টিবডিও তৈরি হয়ে যাচ্ছে। তাহলে এটা কি প্রকৃতির তৈরি টিকা?


  শুধু সাধারণ মানুষ নন, এক সরকারি অফিসারও এমন মন্তব্য করেছেন সংবাদমাধ্যমের কাছে। আর সেখান থেকেই প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে কি ওমিক্রন সংক্রমণ হয়ে যাওয়াই ভালো? এ প্রসঙ্গে কী বলছেন চিকিৎসকরা?

 

সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ শাহিদ জামিল এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এ ধরনের ধারণা খুব ভুল এবং এটি বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাঁর মতে, অতিমারির দীর্ঘসূত্রিতা এবং তার থেকে তৈরি হওয়া মানসিক ক্লান্তি থেকেই এই সব তত্ত্ব জন্ম নিচ্ছে। এর পিছনে বৈজ্ঞানিক যুক্তি নেই।


দুটো বিষয়ের প্রতি তিনি নজর দিতে বলেছেন। প্রথমত, প্রাকৃতিক টিকায় ‘লং কোভিড’-এর মতো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। কিন্তু ওমিক্রনে তা হচ্ছে। দ্বিতীয়ত, ভারতের মতো দেশে, যেখানে দারিদ্র-অপুষ্টি-দূষণ-ডায়াবিটিসের মতো সমস্যা প্রবল, সেখানে শুধুমাত্র আন্দাজের বশে প্রায় অজানা একটা ভাইরাসের সামনে নিজেদের ঠেলে দেওয়াটা মারাত্মক ঝুঁকির ব্যাপার। 


আর এক নামজাদা চিকিৎসক ডাঃ গিরিধারা আর বাবুও একই কথাই বলেছেন সংবাদমাধ্যমের কাছে। তাঁর মতে, ভ্যাকসিনই পারে মৃত্যু এবং হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ঝুঁকি কমাতে। এখনও পর্যন্ত এমন কোনও প্রমাণ নেই যে, ওমিক্রন হার্ড ইমিউনিটিও তৈরি করতে পারে। তার মতে ভবিষ্যৎই এর উত্তর দেবে।

             উত্তর ভারতের নামজাদা চিকিৎসক ডাঃ সুচিন বাজাজেরও একই মত। তাঁর কথায়, ‘কোভিড সেরে যাওয়ার পরেও এর জীবাণু শরীরের নানা অঙ্গের ভিতর ৬ মাস পর্যন্ত থেকে যেতে পারে। ওমিক্রনের ক্ষেত্রেও তা হতে পারে। তার ফলে শরীরের কী কী ক্ষতি হতে পারে, এখনও সেগুলো পরিষ্কার নয়। ফলে একে কোনও ভাবেই প্রকৃতির তৈরি টিকা বলা যাবে না।’

     

     এদিকে করোনার এই নতুন ভ্যারিয়েন্টের থাবায় জর্জরিত খোদ ভারতের রাজধানী দিল্লি। দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন জানিয়েছেন, দিল্লিতে বিগত দিনে মোট করোনা আক্রান্তদের মধ্যে ৮৪ শতাংশই ওমিক্রন আক্রান্ত। তিনি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় দিল্লিতে ৪ হাজারেরও বেশি মানুষ কোভিড আক্রান্ত হয়েছেন। এর জেরে রাজধানীতে পজিটিভিটি রেট ৬ শতাংশের গণ্ডি পার করবে। সত্যেন্দ্র জৈন জানান, ৩০-৩১ ডিসেম্বরের কোভিড আক্রান্তদের নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ে দেখা গিয়েছে, ৮৪ শতাংশ রোগী ওমিক্রন আক্রান্ত। তিনি আরও জানান, আজকে দিল্লির পজিটিভিটি রেট ৬.৫ শতাংশ।


ওমিক্রন কীভাবে তৈরি হল, তা নিয়ে এখনও সংশয়ে বিজ্ঞানীরা। তার মধ্যেই উঠে এল নতুন তত্ত্ব।

ওমিক্রন সংক্রমণ শুরু কীভাবে হয়েছে, তা নিয়ে এখনও পরিষ্কার ধারণা নেই কারও। বিজ্ঞানীরা নিরন্তর চেষ্টা চালাচ্ছেন কোভিডের এই রূপটির উৎস সন্ধানে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সে বিষয়ে কোনও আশার আলো দেখা যায়নি।


     তবে এত দিন পর্যন্ত একটা কথাই তাঁরা মনে করছিলেন। কোভিডের জীবাণুতে ব্যাপকভাবে সংক্রমিত কেউ এই ভাইরাসটিকে মিউটেশনের জন্য প্রয়োজনীয় যা যা দরকার, তা দিয়েছে। এবং সেখান থেকে ওমিক্রনের শুরু হয়েছে।

      কিন্তু এই ধারণাটির সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন আরও কয়েক জন বিজ্ঞানী। চিনের কয়েক জন বিজ্ঞানী হালে দাবি করেছেন, ওমিক্রনের জন্ম হয়ে থাকতে পারে ইঁদুর থেকেও। 


কীভাবে হয়েছে এটি? এই বিজ্ঞানীদের মত, গত বছরের গোড়ার দিকে মানুষের থেকে করোনার জীবাণু ইঁদুরদের মধ্যে সংক্রমিত হয়েছিল। তার পরে ইঁদুরের মধ্যেই সেটি মিউটেট করে। নিজের রূপ বদলাতে থাকে। তার পরে আবার সেটি মানুষের মধ্যে ফিরে আসে।


বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই বিষয়টি এমন কিছু বিরল নয়। এমন হয়েই থাকে। অন্য অনেক জীবাণুর ক্ষেত্রেও এমন ঘটনা দেখা গিয়েছে। তবে এর ফলে ওমিক্রনকে আটকানোর কোনও রাস্তা পাওয়া যাবে কি না, তা নিয়ে কোনও আলোকপাত এখনই করা যাচ্ছে না। 


চিনের এই বিজ্ঞানীদের বক্তব্য, ভাইরাসটির জিনম সিকোয়েন্সিংয়ের ক্ষেত্রে কিছু সুবিধা হতে পারে এর ফলে। ভবিষ্যতে করোনার এই রূপটি কেমন চেহারা নিতে পারে, সে সম্পর্কেও কিছু আভাস পাওয়া যেতে পারে এতে।

ওমিক্রনঃ

 ঠান্ডা লাগা, নাকি ফ্লু— কোন লক্ষণগুলি দেখে চিনতে পারবেন।

         

       এই মরশুমে তিনটি সমস্যাই হচ্ছে। কিন্তু কিছু কিছু উপসর্গ দেখে এগুলিকে আলাদা করা যায়। সেই লক্ষণগুলি কী কী?

শীতের মরশুম। পরিবারে কারও না কারও ঠান্ডা লাগছেই। তার সঙ্গে এই সময়ে ফ্লু ভাইরাসের বাড়বাড়ন্তও হয়। সব মিলিয়ে বোঝা দায়, কোনটা সাধারণ ঠান্ডা লাগা, কোনটা ফ্লু, কোনটাই বা কোভিড। কিন্তু চিকিৎসকরা বলছেন, কয়েকটি লক্ষণ বা উপসর্গের দিকে নজর দিতে। তাহলে নিজের কাছে বিষয়টি পরিষ্কার হতে পারে।


এখানে প্রথমেই বলে রাখা দরকার, সাধারণ ঠান্ডা লাগা আর ওমিক্রনের উপসর্গের পার্থক্য খুবই সামান্য। তেমনই বলছেন চিকিৎসকরা। তাই একমাত্র আরটিপিসিআর করেই বোঝা সম্ভব, কোনটি কোভিড সংক্রমণ কোনটি নয়। সম্প্রতি ন্যাশনাল জিয়োগ্রাফিক-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নামজাদা চিকিৎসক এবং সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ জিল ওয়েদারহেড বলেছেন, ‘এই সময়ে নিজেকে এবং অন্যদের বাঁচানোর একটাই রাস্তা — যে কোনও ধরনের উপসর্গ দেখলেই বাকিদের থেকে সরিয়ে নেওয়া। এবং কোভিড পরীক্ষা করানো।’


আরো দু-একটি বিষয় ভাবাচ্ছে চিকিৎসক মহল কে।

      এক, করোনা এবং ফ্লু এর জীবাণুর যৌথ আক্রমণ কতটা ভয়ের হয়ে উঠতে পারে? 


 দুই, ওমিক্রন সংক্রমণেও ‘লাং কোভিড’-এর মতো সমস্যা হচ্ছে। সেই সমস্যা কতটা বাড়াবাড়ির অবস্থা সৃষ্টি করতে পারে?


তবে কোন উপসর্গ দেখলে কতটা সাবধান হবেন, সে বিষয়ে একটা ধারণা দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। দেখে নেওয়া যাক সেটি। 


  কোভিড ফ্লু ঠান্ডা লাগা

শুকনো কাশি হয়/ কখনও সখনও।

জ্বর হয় হয় - খুব কম

নাক বন্ধ - খুব কম, কখনও সখনও  হয়

গলাব্যথা - কখনও সখনও কখনও সখনও হয়

শ্বাসকষ্ট - কখনও সখনও হয়/দেখা যায়নি 

মাথাব্যথা -  কখনও সখনও হয়/ দেখা যায়নি

গায়ে ব্যথা -  কখনও সখনও হয়

হাঁচি - দেখা যায়নি/ হয়

ক্লান্তি - কখনও সখনও হয়।

পেট খারাপ -  খুব কম কখনও সখনও/ দেখা যায়নি

মোটামুটি এই ভাবেই লক্ষণগুলি সাজিয়ে নিতে বলছেন চিকিৎসকরা। এটা দেখে একটা আন্দাজ পাওয়া যেতে পারে, কোন কোন লক্ষণ বেশি মাত্রায় দেখলে কোভিড নিয়ে সচেতন হতে হবে এবং দ্রুত কোভিড পরীক্ষা করাতে হবে।

সর্বশেষতম আপডেটটি দিয়েছেন ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের প্রধান টেড্রোস আধানম ঘেব্রিয়েসাস। ডেল্টার মতো বিপজ্জনক না হলেও ওমিক্রনকে মৃদু ভাবারও কোনও কারণ নেই। আজ এভাবেই সতর্ক করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রোস আধানম ঘেব্রিয়েসাস।


বলেছেন, যাদের টিকাকরণ হয়ে গিয়েছে তাদের ক্ষেত্রে ডেল্টার তুলনায় ওমিক্রন কম ক্ষতিকারক হিসাবে দেখা গেলেও, এটিকে মৃদু হিসাবে চিহ্নিত করা যায় না। অন্য ভ্যারিয়েন্টের মতো ওমিক্রনও মানুষকে  ইদানীং হাসপাতালে যেতে বাধ্য করছে। এমনকি মানুষের মৃত্যুও হচ্ছে। এত দ্রুত এবং বিশাল সংখ্যক মানুষ আক্রান্ত হওয়ায় বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর উপর চাপ বাড়ছে।গত সপ্তাহেই প্রায় ৯৫ লাখ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। যা আগের সপ্তাহের তুলনায় অনেক বেশি। অন্যদিকে ইউরোপে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আপৎকালীন আধিকারিক ক্যাথরিন স্মলউড বলছেন, বিশ্বজুড়ে ক্রমেই বিস্তার লাভ করছে ওমিক্রণ। সংক্রমণের এই প্রবল বৃদ্ধির কারণে আরও বহু বার মিউটেট করে জন্ম নিতেই পারে করোনার অন্য কোনও ভ্যারিয়েন্ট। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ইনসিডেন্ট ম্যানেজার আবদি মাহমুদ জানিয়েছেন, ভাইরাসের এই নতুন ভ্যারিয়েন্টটির প্রথম খোঁজ পাওয়া গিয়েছিল নভেম্বরে। ওমিক্রন নিয়ে এখনও বিস্তর গবেষণা বাকি আছে। তবে প্রাথমিক গবেষণার ফলের উপর ভিত্তি করে কিছুটা হলেও আশার আলো দেখিয়েছেন তিনি। তাঁর কথায়, তারা গবেষণা করে দেখেছেন, ওমিক্রন ফুসফুসের পরিবর্তে শ্বাসনালীর উপরের অংশকে প্রভাবিত করে। এটাকে ভালো খবর বলা যেতেই পারে। তবে যারা টিকা নেননি, বয়স্ক বা যাদের কো-মর্বিডিটি রয়েছে, তাদের সাবধান থাকতেই হবে।     

   

     হোমিওপ্যাথি মতে চিকিৎসা করতে হলে  যথারীতি কেস টেকিং করতে হবে, লক্ষণগুলি নোট করে নিয়ে একজন রেজিষ্টার্ড অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলা উচিৎ। 

       ভারতীয় অনুসন্ধান পরিষদ  (সেন্ট্রাল কাউন্সিল ফর রিসার্চ ইন হোমিওপ্যাথি,CCRH) র অনুসারে আর্সেনিক এলবাম ৩০ সকাল বেলা খালি পেটে খেলে করোনা সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। এটা পরপর তিনদিন ধরে খাওয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। পরের মাসেও একইভাবে রিপিট ডোজে প্রয়োগ করতে হবে। প্রিভেন্টিভ মেজার ছাড়াও অ্যাকিউট অ্যাটাক এ ইউপেটোরিয়াম পারফোলিয়েটাম, একোনাইটাম নেপিলাস, বেলাডোনা, ব্যাপ্টিসিয়া টিঙ্কচোরিয়া, রাস টক্স, রডোডেনড্রন, ইনফ্লুয়েনজিনাম, ব্রাইয়োনিয়া ইত্যাদি আরো অনেক ওষুধ রয়েছে। 

            আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে শ্বাসনালীকে ভালো রাখতে অভিজ্ঞ যোগা ইনস্ট্রাক্টরের তত্বাবধানে নিয়মিত বুকের ব্যায়াম করলে ফুসফুস ও শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে জড়িত অংগগুলো ভালো থাকবে। এছাড়া শরীরের বিভিন্ন অংগ-প্রত্যঙ্গকে ভালো রাখতে স্ট্রেচিং এক্সারসাইজ করা উচিৎ। তবে সাবধান থাকতে হবে স্ট্রেচিং করার সময় মেরুদন্ডে যাতে আঘাত না লাগে। যারা স্ট্রেচিং করতে অপারগ তারা হাল্কা ওয়ার্মিং এক্সারসাইজ করার পর লম্বা হয়ে শুয়ে থাকতে পারেন কিছুক্ষণ। এতে আপনার বডি আপনা-আপনি স্ট্রেচ হবে ও রক্তপ্রবাহ ভালো হবে। এতে বিভিন্ন অংগ-প্রত্যঙ্গে প্রয়োজনীয় উপাদান ঠিকঠাক মতো পৌঁছাবে। সবাই ভালো থাকবেন ও একে অপরকে ভালো রাখবেন এই আশাই রাখছি।


ডাঃ শ্যামোৎপল বিশ্বাস

বিশিষ্ট হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ও লাইফষ্টাইল মোটিভেটর, 

কমপ্লিমেন্টারী এন্ড ইন্টিগ্রেটেড মেডিসিন, ট্রেডিশনাল মেডিসিন

ত্রিপুরা

 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

2 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.
  1. ভাইরাসের যুদ্ধ কৌশলে নতুন ভ্যারিয়েন্ট।
    তথ্যভিত্তিক সুন্দর উপস্থাপনা। এরকম একটি প্রতিবেদন দিয়ে আমাদের সমৃদ্ধ করার জন্য ডঃ শ্যামোৎপল বিশ্বাস মহোদয়কে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. Mrinal Kanti Pandit সন্মানীয় মহোদয় আপনার মন্তব্যে আমি যথারীতি আপ্লুত। এভাবেই পাশে থাকবেন ও পাশে রাখবেন। এই তথ্যগুলি মানুষের কাছে আরো ব্যাপকভাবে পৌঁছাতে হবে।
      আশা রাখছি আপনার সামর্থ অনুযায়ী বিষয়টি সবাইকে জানিয়ে আমাকে বাধিত করবেন।

      মুছুন