নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলা,আরশিকথাঃ
করোনা একদিন পরাজিত হবেই।করোনার চেইন একদিন ভাঙবেই।এই প্রত্যাশা আমাদের সবার।কিন্তু এর জন্য কত কিছুই না করতে হচ্ছে।২৪ মার্চ থেকে দেশ জুড়ে শুরু হয় লকডাউন।১ জুন থেকে আনলক এক। ১ জুলাই থেকে আনলক ২ চলছে।এরই মধ্যে রাজ্যে করোনা সংক্রমণের হার উদ্বেগজনক ভাবে বাড়তে থাকে।এই পরিস্থিতিতে করোনা মোকাবিলায় রাজ্য সরকার ফের লকডাউনের ঘোষণা দেয়।সোমবার (২৭ জুলাই) সকাল থেকে শুরু হয় তিন দিনের লকডাউন।
বিভিন্ন রাস্তায় কড়া নজরদারি চালায় আরক্ষা কর্মীরা।যারাই যানবাহন নিয়ে রাস্তায় বের হয়েছেন তাদের পুলিশ কিংবা ট্র্যাফিকের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়তে হয়েছে।রাজধানীর আটটি জায়গায় ট্র্যাফিকের পক্ষ থেকে নাকাবন্দি গড়া হয়।সেই জায়গাগুলিতে চলে কড়া নজরদারি।তিন দিনের লকডাউনে মানুষকে যেন বাজারে যেতে না হয় তার জন্য সবজি বিক্রেতাদের বিভিন্ন অলিগলিতে পাঠানোর উদ্যোগ নেয় মহারাজগঞ্জ বাজার সবজি ব্যবসায়ী সমিতি।সোমবার (২৭ জুলাই) সকাল থেকেই বাইসাইকেলে করে সবজি নিয়ে বের হয়ে পড়েন বিক্রেতারা। এর উদ্বোধন করেন খোদ সদর মহকুমা শাসক অসীম সাহা।সবজি বিক্রেতাদের এদিন ফেইস কভার ও গ্লাভস দেওয়া হয়।রবিবার (২৬ জুলাই) বিভিন্ন বাজার হাটে মানুষের ব্যাপক ভিড় দেখা গেলেও সোমবারের চিত্র বলছে সরকারের আহ্বানে মানুষ লকডাউনে সাড়া দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৩০ জুলাই) সকাল ৫টা পর্যন্ত চলবে এই লকডাউন।তারপর করোনা পরিস্থিতি কোন দিকে যায় সেটাই দেখার।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
আরশিকথা
২৭শে জুলাই ২০২০
করোনা একদিন পরাজিত হবেই।করোনার চেইন একদিন ভাঙবেই।এই প্রত্যাশা আমাদের সবার।কিন্তু এর জন্য কত কিছুই না করতে হচ্ছে।২৪ মার্চ থেকে দেশ জুড়ে শুরু হয় লকডাউন।১ জুন থেকে আনলক এক। ১ জুলাই থেকে আনলক ২ চলছে।এরই মধ্যে রাজ্যে করোনা সংক্রমণের হার উদ্বেগজনক ভাবে বাড়তে থাকে।এই পরিস্থিতিতে করোনা মোকাবিলায় রাজ্য সরকার ফের লকডাউনের ঘোষণা দেয়।সোমবার (২৭ জুলাই) সকাল থেকে শুরু হয় তিন দিনের লকডাউন।
রাজ্য সরকারের আহ্বানে সাড়া দিয়ে মানুষ স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে লকডাউন মেনে নেন।বন্ধ দোকানপাট, রাস্তাঘাটে নেই যানবাহন।বন্ধ রাজধানীর ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলিও।তবে জরুরী পরিষেবার ক্ষেত্রগুলি খোলাই রয়েছে।ব্যাঙ্ক,পেট্রলপাম্প,ওষুধের দোকান,মুদির দোকান,ফলের দোকান খোলাই থাকছে।এক্ষেত্রে অবশ্য স্থানভেদে বাজার কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পর্যায়ক্রমে নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর দোকানগুলি খোলা থাকবে।লকডাউনের ফলে এদিন জরুরী প্রয়োজন ছাড়া মানুষ রাস্তায় বের হননি।যারাই বের হয়েছেন বিশেষ প্রয়োজনেই বের হয়েছে।
বিভিন্ন রাস্তায় কড়া নজরদারি চালায় আরক্ষা কর্মীরা।যারাই যানবাহন নিয়ে রাস্তায় বের হয়েছেন তাদের পুলিশ কিংবা ট্র্যাফিকের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়তে হয়েছে।রাজধানীর আটটি জায়গায় ট্র্যাফিকের পক্ষ থেকে নাকাবন্দি গড়া হয়।সেই জায়গাগুলিতে চলে কড়া নজরদারি।তিন দিনের লকডাউনে মানুষকে যেন বাজারে যেতে না হয় তার জন্য সবজি বিক্রেতাদের বিভিন্ন অলিগলিতে পাঠানোর উদ্যোগ নেয় মহারাজগঞ্জ বাজার সবজি ব্যবসায়ী সমিতি।সোমবার (২৭ জুলাই) সকাল থেকেই বাইসাইকেলে করে সবজি নিয়ে বের হয়ে পড়েন বিক্রেতারা। এর উদ্বোধন করেন খোদ সদর মহকুমা শাসক অসীম সাহা।সবজি বিক্রেতাদের এদিন ফেইস কভার ও গ্লাভস দেওয়া হয়।রবিবার (২৬ জুলাই) বিভিন্ন বাজার হাটে মানুষের ব্যাপক ভিড় দেখা গেলেও সোমবারের চিত্র বলছে সরকারের আহ্বানে মানুষ লকডাউনে সাড়া দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৩০ জুলাই) সকাল ৫টা পর্যন্ত চলবে এই লকডাউন।তারপর করোনা পরিস্থিতি কোন দিকে যায় সেটাই দেখার।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
আরশিকথা
২৭শে জুলাই ২০২০