তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
সারা দেশের কৃষকদের স্বার্থে একের পর এক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়ে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রীর এক একটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তের ফলে উপকৃত হবেন কৃষকরা। প্রধানমন্ত্রী চাইছেন ২০২২ সালের মধ্যে কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করার। কথাগুলি বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। রবিবার(৮জুলাই) নিজের সরকারি আবাসে এক সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, কৃষকদের স্বার্থে কেন্দ্রীয় সরকারের খরচ হবে বছরে ১৫ হাজার কোটি টাকা। ধানের ক্ষেত্রে কুইন্টাল প্রতি সহায়ক মূল্য বাড়ানো হয়েছে ২০০ টাকা। ফসল উৎপাদনের খরচ কমানোর জন্য সয়েল হেলথ কার্ড ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। তাতে কৃষকরা বুঝতে পারবেন কোন মাটিতে কোন ফসল ভালো হবে, কোন সার ব্যবহারের উপযোগী হবে ইত্যাদি কৃষি সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয়। কৃষকদের সহায়তার জন্য বিভিন্ন জায়গায় খোলা হবে কৃষক বন্ধুকেন্দ্র। এখন প্রস্তুতি চলছে এসমস্ত প্রকল্প বাস্তবায়নের। ভারতবর্ষ কৃষি প্রধান দেশ। প্রকৃতি নির্ভর চাষিরা বিভিন্ন সময়ে ক্ষতির মুখে পড়েন। কৃষক ভাইদের স্বার্থ সুরক্ষার কথা ভেবেই নরেন্দ্র মোদিজীর সরকার একগুচ্ছ যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব।
কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সব কয়টি প্রকল্প ত্রিপুরায়ও বাস্তবায়ন করা হবে বলে জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী চাইছেন দেশকে নতুন দিশা দেখাতে। সেই দিশাতেই রাজ্য সরকার কাজ করছে বলে দাবি করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে কৃষকরা যেমন উপকৃত হবেন তেমনি বাড়বে ফসলের উৎপাদনও। একই সরকার একই মেয়াদে দু'বার সহায়ক মূল্য বাড়ানোর সিদ্ধান্ত আগে কখনও হয়নি বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
৮ই জুলাই ২০১৮ইং
সারা দেশের কৃষকদের স্বার্থে একের পর এক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়ে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রীর এক একটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তের ফলে উপকৃত হবেন কৃষকরা। প্রধানমন্ত্রী চাইছেন ২০২২ সালের মধ্যে কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করার। কথাগুলি বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। রবিবার(৮জুলাই) নিজের সরকারি আবাসে এক সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, কৃষকদের স্বার্থে কেন্দ্রীয় সরকারের খরচ হবে বছরে ১৫ হাজার কোটি টাকা। ধানের ক্ষেত্রে কুইন্টাল প্রতি সহায়ক মূল্য বাড়ানো হয়েছে ২০০ টাকা। ফসল উৎপাদনের খরচ কমানোর জন্য সয়েল হেলথ কার্ড ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। তাতে কৃষকরা বুঝতে পারবেন কোন মাটিতে কোন ফসল ভালো হবে, কোন সার ব্যবহারের উপযোগী হবে ইত্যাদি কৃষি সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয়। কৃষকদের সহায়তার জন্য বিভিন্ন জায়গায় খোলা হবে কৃষক বন্ধুকেন্দ্র। এখন প্রস্তুতি চলছে এসমস্ত প্রকল্প বাস্তবায়নের। ভারতবর্ষ কৃষি প্রধান দেশ। প্রকৃতি নির্ভর চাষিরা বিভিন্ন সময়ে ক্ষতির মুখে পড়েন। কৃষক ভাইদের স্বার্থ সুরক্ষার কথা ভেবেই নরেন্দ্র মোদিজীর সরকার একগুচ্ছ যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব।
কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সব কয়টি প্রকল্প ত্রিপুরায়ও বাস্তবায়ন করা হবে বলে জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী চাইছেন দেশকে নতুন দিশা দেখাতে। সেই দিশাতেই রাজ্য সরকার কাজ করছে বলে দাবি করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে কৃষকরা যেমন উপকৃত হবেন তেমনি বাড়বে ফসলের উৎপাদনও। একই সরকার একই মেয়াদে দু'বার সহায়ক মূল্য বাড়ানোর সিদ্ধান্ত আগে কখনও হয়নি বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
৮ই জুলাই ২০১৮ইং